কৃষি কাজ কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য

কৃষি কাজ কাকে বলে কৃষি কাজ: আমাদের গ্রাম অঞ্চলে কৃষকরা যে কাজ করে তাকে কৃষি কাজ বলে।আরও বিস্তারিত বলতে গেলে ফসল উৎপাদনের কাজে নিয়োজিত সব কাজকে কৃষি কাজ বলে।

কৃষি কাজের প্রধান কর্মসূচি সম্পন্ন করে কৃষকরা

কৃষি কাজ অন্যতম সূক্ষ্ম বাস্তুবিদ্যার জ্ঞানে নির্ভর করে, এটি মাটির পদার্থগত প্রস্তুতি, বাগান ব্যবস্থাপনা, পুকুর ও ভূ-জলবায়ুর উপর নির্ভর করে। নিচে কিছু কৃষি কাজ আলোচনা করা হলো:

1.খাদ্য উৎপাদন: কৃষি কাজের মূল লক্ষ্য হলো খাদ্য উত্পাদন বৃদ্ধি করা। ফসল চাষ, পুষ্টি সার প্রয়োগ, রোগ ও পুষ্টি নিরাপত্তা সংরক্ষণ, পোকা দমন, পানির ব্যবহার এবং পরিচর্যার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা হয়।

2.পশুপালন: কৃষি কাজের অন্যতম একটি খাত হলো পশুপালন। মাংস, দুগ্ধ, চামড়া এবং অন্যান্য পণ্যের জন্য পশুপালন করা হয়। পশুদের পোষণ, বিনিয়োগ, স্বাস্থ্য পরিচর্যা ও প্রজনন প্রক্রিয়াগুলি সংক্রান্ত জ্ঞান প্রয়োগ করা হয়।

3.বনক্ষেত্র পরিচর্যা: বনক্ষেত্রের বৃদ্ধি ও পরিচর্যার জন্য কৃষি কাজ গুরুত্বপূর্ণ। বন উদ্ভিদগুলির চাষ, বন ব্যবস্থাপনা, বনসুপারিশ্রমিকদের প্রশিক্ষন ইত্যাদি করে থাকে।

4.কৃষি প্রযুক্তি: কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে উন্নত গবেষণা, বীজ বাগান প্রণালী, পুষ্টিবর্ধক সার, জাল ও নীচে জল চাষ, বিজ্ঞানগত উপযোগী কৃষি উপকরণ এবং কৃষি মেশিনারির ব্যবহার সহ সমৃদ্ধ কৃষি প্রযুক্তির উন্নয়ন হয়েছে।

5.জৈববৈচিত্র্য: জৈববৈচিত্র্য বা বায়োডাইভারসিটি উত্সর্গ সংরক্ষণ ও প্রচুরতা বাড়ানোর জন্য কৃষি কাজে গবেষণা, প্রযুক্তি এবং প্রয়োগ অনেকটাই ব্যবহৃত হয়। এটি বাগান, কৃষি জমির ব্যবহার, বীজ উৎপাদন, সংগ্রহকরণ ও প্রশিক্ষণ, জলস্রোতের ম্যানেজমেন্ট, জৈব খাদ্য উৎপাদন ও পোকামাকড়সমূহের নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে ব্যবহার করা হয়।

6.পরিবেশ সংরক্ষন:পরিবেশের উপর কৃষির সফলতা নির্ভর করে।

কৃষি বনসৃজন কাকে বলে | উদ্যান কৃষি কাকে বলে

কৃষি বনসৃজন হলো একটি পদ্ধতি যা প্রাকৃতিক সম্পদগুলি ব্যবহার করে উদ্ভিদ, জৈব উদ্ভিদ এবং প্রাণী উৎপাদন করে। এটি কৃষি ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের একটি প্রভাবশালী পদ্ধতি।

  • কৃষি বনসৃজনে মাটির পুষ্টি, প্রাকৃতিক জৈব উদ্ভিদ, কীটনাশক ছাড়াই উদ্ভিদ সংরক্ষণ, জৈব পদার্থ ব্যবহার ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়। এটি মাটির স্বাস্থ্য ও উদ্ভিদের বৃদ্ধি বাধার নয়, বরং প্রকৃতিক প্রস্তুতির সাথে মিলে উদ্ভিদের ক্ষমতা ও প্রদর্শন বৃদ্ধি দেয়।
  • এটি মাটিতে পুষ্টি সরবরাহ করে, প্রাণী ও জৈব উদ্ভিদগুলির সম্প্রসারণ ও সংরক্ষণ করে, একটি সুস্থ পরিবেশ সংরক্ষণ করে এবং প্রাকৃতিক উদ্ভিদ বন্যা ও প্রদর্শনের মাধ্যমে জীবনযাপন সম্পাদন করে।
  • উদ্যান কৃষি হল একটি কৃষি পদ্ধতি যেখানে ছোট পরিমাণের জমি বা অধিকাংশ মানুষের কাছে পাওয়া জমি ব্যবহার করে সবজি, ফল, ফুল ইত্যাদি উৎপাদন করা হয়।
  • এটি ছোট পরিমাণের জমি ব্যবহার করে প্রাকৃতিক উদ্ভিদগুলির উৎপাদনে ব্যবহার করা হয়। উদ্যান কৃষির লক্ষ্য হল স্থান সীমিত জমিতে উপযুক্ত উদ্ভিদগুলি বাগানে বা ছাদবাগানে উৎপাদন করে খাদ্য ও বাণিজ্যিক প্রযুক্তির মাধ্যমে লাভজনক আয় উৎপন্ন করা।
  • উদ্যান কৃষির বৈশিষ্ট্য হলো এটি সাধারণত নগরবাসীদের জন্য উপযোগী এবং ছোট জমির উপর বাগানের তত্ত্ব ও পদ্ধতিগুলি প্রযোজ্য। উদ্যান কৃষিতে সাধারণত পরিবেশে অভিজ্ঞ কৃষিজ্ঞ বা উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা।

উদ্যান কৃষির কিছু পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হলো:

1.পটভূমি উদ্যান কৃষি: এই পদ্ধতিতে বীজ দিয়ে বৃক্ষমূল বা বহুবীজগামী উদ্ভিদ একত্রিত করে চারা তৈরি করা হয়। এই চারা গোছানোর পর তা অভ্যন্তরীণ উদ্ভিদগুলিতে স্থাপিত হয়।

2.হাইড্রোপনিক্স: এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদগুলি জলপাত বা স্থানান্তর পদ্ধতিতে গভীর জলের মাঝে লাগানো হয়। জলের মধ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর পদার্থ ও পানি সরবরাহ করে উদ্ভিদগুলির বৃদ্ধি সম্পন্ন করা হয়।

3.আধুনিক গ্রিনহাউস: এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদগুলির জন্য একটি বিশেষ গ্রিনহাউস তৈরি করে বিভিন্ন পার্টশাল জমি ব্যবহার করা হয়। গ্রিনহাউসে তাপমাত্রা, আলোক এবং আবশ্যক অক্সিজেন নিয়ন্ত্রিত রাখা হয় উদ্ভিদগুলির উচ্চ প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকে।

4.সন্ত্রাস উদ্যান কৃষি: এই পদ্ধতিতে পর্যায়ক্রমে উদ্ভিদগুলি গ্রামীণ এলাকার উন্নত কার্যক্রম ও পদার্থ সরবরাহের মাধ্যমে উদ্যোগী সংগঠনগুলির সাথে সহযোগিতা করে উৎপাদন করা হয়।

5.থার্মাল উদ্যান কৃষি: এই পদ্ধতিতে স্পেশালিস্ট উদ্ভিদগুলি একটি বায়োমাটিক সিস্টেম ব্যবহার করে বাগানে উত্পাদন করা হয়। এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদগুলি প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা, আলোক ও বায়োমাস সরবরাহ পেতে থার্মাল উদ্যোগী প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

6.পানি উদ্যান কৃষি: এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদগুলি জমির নিচে বা পানির উপর লেজে তৈরি হওয়া প্রতিষ্ঠানে বা নালা ব্যবহার করে উপাদান সরবরাহ পেতে সমর্থ হয়।

কৃষক কাকে বলে

কৃষক বলতে যারা মাঠে চাষাবাদ এর কাজ করে তাদেরকে বুঝানো হয়েছে। কৃষক বলতে বুঝায় যারা সম্পূর্ণ রূপে কৃষি কাজ করে এবং মুল্যবান পশু-পাখি সংরক্ষণ ও উৎপাদন করেন।

  • কৃষকরা মাটি উন্নত করে এবং বীজ, সেচ ও সারের মাধ্যমে ফসল চাষ করেন। 
  • তাদের কাজের ফলে সমাজের খাদ্য আপূর্তি নিশ্চিত হয় এবং অর্থনৈতিক সম্পদ বৃদ্ধি হয়। কৃষকদের পেশাদারী বিভাগে
  • গণ্য করা হয় কারণ তাদের কাজ পরিশ্রমী এবং প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভর করে।
  • কৃষকরা সাধারণত শস্য চাষ করে এবং তাদের কাজের জন্য সাধারণত প্রাকৃতিক সামগ্রীসমূহ ব্যবহৃত হয়।
  • কৃষকদের প্রাথমিক কাজ হলো মাটি উন্নত করে পরিচর্যা করা, বীজ বপন করা, পুষ্টিকর সার প্রয়োগ করা, সেচ ও রোপণ
  • করা, পোকামাকড় ও বাইরের কীটনাশক ব্যবহার করা, ফসলের পরিচর্যা করা এবং সময়ে ফসল শুকানো বা কাটা। 
  • কৃষকরা আরও গাছ ও গাছপালা চাষ করতে পারেন, মৃত্যু হওয়া পশু ও পাখির কপালের বজার করতে পারেন, গোবর ও
  • নারকেলের তেল উত্পাদন করতে পারেন,
  • সবুজ সবজি বা মধু উত্পাদন করতে পারেন, কৃষি সংবাদ ও তথ্য প্রয়োগ করতে পারেন, গ্রামীণ প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়ন করতে পারেন যাতে কৃষি কাজকে আরও উন্নত ও কার্যকরী করা যায়।
  • সংক্ষেপে বলতে গেলে, কৃষক হলো একজন মাটির প্রেমিক এবং প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত একজন পেশাদার যিনি খাদ্য দ্রব্য সামগ্রী উৎপাদনের কাজে নিয়োজিত থাকে।

বাগিচা কৃষি কাকে বলে | বাগিচা কৃষির বৈশিষ্ট্য

বাগিচা কৃষি পদ্ধতি হলো যেখানে পরিবেশের সীমাবদ্ধতা অনুসারে ছোট পরিমাণে ফল, ফসল, সবজি ইত্যাদি উৎপাদন করা হয়।

এই পদ্ধতিতে সাধারণত সবুজ এলাকাগুলোতে ছোট জলাভূমি ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণত কয়েকটি ফল বা সবজির গাছ সংযুক্ত থাকে এবং এই গাছগুলোকে প্রাথমিকভাবে ছোট পরিস্কার রাখার চেষ্টা করা হয়।

বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে পার্থক্যপূর্ণ ফসলের প্রচুরতা পাওয়া যায়। এটি মানে হলো একই জমির উপর একাধিক প্রকার ফসল চাষ করে একসাথে সময় এবং কাজের প্রচুরতা অর্জন করা যায়।

বাগিচা কৃষির কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে নিচে সেগুলো আলোচনা করা হলো:

1.সময় এবং কাজের সুবিধা: বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে একটি জমির উপর একাধিক ফসল চাষ করা হয় এবং ফলাফল পাওয়ার সময়ও একসাথে আসে। এতে কৃষকদের সময় এবং শ্রম ব্যয় কমে যায়।

2.উচ্চ ফলাফল: বাগিচা কৃষি মাধ্যমে পাওয়া যায় সম্পর্কিত ফসলের উচ্চ ফলাফল। যেমন সবজি, ফল এবং ফুলের উৎপাদনে বাগিচা কৃষি পদ্ধতি ব্যবহার করলে একই জমিতে বেশ বেশি উৎপাদন পাওয়া যায়।

3.সার ব্যবহারের সংগ্রহ সুবিধা: বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে সার এবং জলের সংগ্রহ সহজ হয়। কারণ বাগিচার মাধ্যমে পানির প্রয়োজন ও সারের সর্বোচ্চ সংগ্রহ করা যায়,যা ফলে সার ব্যবহারের পরিমাণ কমানো যায় এবং সংগ্রহ করা সার পুনরায় ব্যবহারে পাওয়া যায়।

4.জমির সংজ্ঞায়িত ব্যবহার: বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে জমির ব্যবহার উপযুক্তভাবে পরিচয় করা হয়। প্রতিটি ফসলের জন্য যথায়থ জমি ধরতে হয় এবং উচ্চ ফলাফলের জন্য প্রয়োজনীয় সার এবং পানির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়।

5.কৃষকদের আর্থিক উপকারিতা: বাগিচা কৃষি মাধ্যমে বৃদ্ধি পাওয়া ফসলের মাধ্যমে কৃষকদের আর্থিক উপকারিতা অর্জন করা যায়। 

6.পরিবেশ সংরক্ষণ: বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক সংস্থাগুলির সংরক্ষণ ও পরিবেশের সমর্থন করা হয়। বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশকের ব্যবহার সম্পর্কে কম আপত্তি থাকে এবং প্রাকৃতিক উৎস ব্যবহার এবং বায়োপেস্টিসাইডের ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশ সংরক্ষণে অবদান রয়েছে।

7.সম্প্রসারণের উচ্চ উৎপাদনশীলতা: বাগিচা কৃষি পদ্ধতিতে সম্প্রসারণ ক্ষেত্রে উচ্চ উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়। বাগানে নবায়নের জন্য কীটনাশক এবং পানির প্রয়োজন মিনিমাম হয় যা ফলে উচ্চ পরিমাণে ফসল উৎপাদন সম্ভব

কৃষি কাজ কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য

মিশ্র কৃষি কাকে বলে | মিশ্র কৃষি  এর বৈশিষ্ট্য

মিশ্র কৃষি হলো এমন একটি কৃষি পদ্ধতি যেখানে একটি কৃষক একই জমি ব্যবহার করে একাধিক ধরনের ফসল গাছ চাষ করে।

  • অর্থাৎ, একই জমিতে সময় মত বিভিন্ন ফসল চাষ করা হয়। এটি মূলত বাণিজ্যিক প্রযুক্তি হিসেবে ব্যবহার করা হয় যাতে ফলন বাড়ানো যায় এবং আয় বৃদ্ধি হয়।
  • মিশ্র কৃষির মাধ্যমে একটি জমিতে অনেকগুলো ধরনের ফসল চাষ করে উপার্জন করা যায়। এটি প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে উন্নত কৃষি পদ্ধতি গড়ে তুলে আনতে সহায়তা করে।
  • মিশ্র কৃষি পদ্ধতি মাধ্যমে একই জমিতে উচ্চ মানের ফসল পাওয়া, প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা এবং মাটির পুনরুদ্ধারে কাজে লাগানো যায়।
  • মিশ্র কৃষি হল এমন একটি কৃষি পদ্ধতি যেখানে পার্থক্য ধরে রাখা হয় একাধিক উদ্ভিদের সম্প্রদায় বা জাতের সাথে সংকর করে ফলন উৎপাদন করা।

মিশ্র কৃষির বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ:

1.বাণিজ্যিক ফলন: মিশ্র কৃষিতে একাধিক জাতের উদ্ভিদ সম্প্রদায় বা ফসল সমন্বিত করে উত্পাদন করা হয়। এটা সম্ভব

করে ফলন বা উপজাতির মাধ্যমে বিভিন্ন বাণিজ্যিক পণ্যের উত্পাদন করার সুযোগ সৃষ্টি করে।

2.পরিবেশমুক্ত উপজাতি নির্বাচন: মিশ্র কৃষিতে উদ্ভিদের সম্প্রদায় নির্বাচন করার সময় ব্যবহৃত উপজাতি এসব পরিবেশ কাঠামো এবং পরিবেশ শর্তগুলোতে সহজে সহনশীল হতে পারে।

3.পুষ্টিকর মাটির সংকর: মিশ্র কৃষিতে আমারপাত করা হয় একাধিক উদ্ভিদের সম্প্রদায় বা জাতের মাটির সংকর করে ফলন বা উৎপাদন বাড়ানোর উপকারিতা পাওয়া যায়। এটি মাটির পুষ্টিকর উপাদানগুলোর ব্যবহারের মাধ্যমে উদ্ভিদের পুষ্টিকর সংকর বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে।

4.রোগ এবং পোকামাকড় নির্ণয়: মিশ্র কৃষিতে একাধিক উদ্ভিদের সমন্বিত করা উদ্ভিদগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থেকে রোগ এবং পোকামাকড়ের আক্রমণ নির্ণয় করা সহজ হতে পারে। এটি প্রতিটি জাতের রোগ প্রতিরোধ করতে বা পোকামাকড়ের নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

5.স্বাস্থ্যকর প্রদর্শন: মিশ্র কৃষিতে উদ্ভিদের মধ্যে পরস্পরের সাথে সংকর করা হয়ে স্বাস্থ্যকর প্রদর্শন পাওয় যাই।

6.জল ব্যবহারের সামর্থ্য: মিশ্র কৃষিতে বিভিন্ন উদ্ভিদের সমন্বিত করা উদ্ভিদগুলো সাধারণত জল ব্যবহার সংক্রান্ত সামর্থ্য বাড়াতে সক্ষম হতে পারে। 

7.পরিবেশের সংরক্ষণ: মিশ্র কৃষি একটি পরিবেশমুখী কৃষি পদ্ধতি যা পরিবেশের সংরক্ষণ বা সংরক্ষণ সম্প্রসারণের সমর্থন করে। এটি পরিবেশের সংরক্ষণ বা সংরক্ষণ সম্প্রসারণ এবং মানবিক সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণে সাহায্য করে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *