স্যাটেলাইট কি? | স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে? | স্যাটেলাইটের প্রকারভেদ

স্যাটেলাইট কি

  • লাইট হলো একপ্রকার কৃত্রিম উপগ্রহ যা মানুষের তৈরি,, তা প্রাকৃতিক নয়।
  • পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোনায়া মান উপগ্রহ সমূহকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।
  • এর মধ্যে একটি হলো প্রাকৃতিক এবং উন্নতি হলো মানব সৃষ্ট অর্থাৎ কৃত্রিম উপগ্রহ।
  • কৃত্রিম উপগ্রহ  হল মূলত স্যাটেলাইট।
  • বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় তৈরি এবং মহাকাশে উদ্বোধিত একটি উপগ্রহ হলো স্যাটেলাইট।

স্যাটেলাইট এর গঠন

মানুষের সৃষ্ট যে সকল স্যাটেলাইটসমূহ মহাকাশে ঘুরছে সেগুলোকে বিভিন্ন অবস্থান থেকে কেন্দ্র করে ছবি তুলে বিভিন্নভাবে মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।

স্যাটেলাইট মূলত কৃত্রিম উপগ্রহ যা মহাকাশে ঘুরছে বিভিন্ন অবস্থানে থেকে পৃথিবীর চাঁদ তারা, গ্রহসমূহ ক্রীষ্ম বিবরণ ইত্যাদি সমূহের ছবি তুলে।

বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন পরিকল্পনা ও জ্ঞান প্রয়োগ করে স্যাটেলাইট তৈরি করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সর্বপ্রথম স্যাটেলাইট উদ্ভাবন করা হয় কিন্তু পরবর্তীতে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নামে একটি স্যাটেলাইট উদ্বোধন করা হয়েছে।

স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে

পৃথিবীতে রয়েছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১।

পৃথিবীর বিভিন্ন কাজের পর্যবেক্ষণ এবং ভর খবর নেওয়া যোগাযোগ ব্যবস্থা ও প্রাকৃতিক পরিবেশের খবর সংগ্রহ করে থাকে।

টেলিভিশনের টিভি বেতারের সহযোগিতা করার জন্য স্যাটেলাইট এক সর্বপ্রথম তৈরি করা হয়েছে এবং এটি বর্তমানে মহাকাশে রয়েছে।

এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার বৈদ্যুতিক তরঙ্গের সহায়তায় তথ্য সমূহ  আদান-প্রদান করা হয়।

৪০টি প্রধান ট্রান্সপাউন্ডারের মাধ্যমে স্যাটেলাইট ১ পরিচালনা করা হয়।

যার রয়েছে ২৬ টি কেইউ বান্ডেল ।

বাংলাদেশ সহ অন্যান্য পাশের ইশগুলোতে টেলি কমপান্টারের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ এর কার্যক্রম বংশে আবার সমূহ রয়েছে।

স্যাটেলাইট কি স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে স্যাটেলাইটের প্রকারভেদ
স্যাটেলাইট কি স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে স্যাটেলাইটের প্রকারভেদ

স্যাটেলাইট এর প্রকারভেদ

স্যাটেলাইটকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। স্যাটেলাইটের দুইটি ভাগ হলো :

১. কৃত্রিম স্যাটেলাইট

২. প্রাকৃতিক স্যাটেলাইট

১. কৃত্রিম স্যাটেলাইট 

যে সকল স্যাটেলাইট সমূহ মানুষ কর্তৃক সৃষ্টি করা হয়েছে,, তার বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফলাফল হিসেবে যে স্যাটেলাইট গুলো তৈরি করা হয়েছে সেগুলোকে কৃত্রিম স্যাটেলাইট বলা হয়।

প্রথম কৃত্রিম স্যাটেলাইট উদ্ভাবন করা হয় এবং তৈরি করা হয় সোভিয়েত ইউনিয়নে।

পরবর্তীতে  ক্রমান্বয়ে রাশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে স্যাটেলাইট তৈরি করা হয়।

তবে বর্তমানে বাংলাদেশে ও কৃত্রিম স্যাটেলাইট রয়েছে।

ও বন্ধু স্ফুটনিক এক নামক স্যাটেলাইট বাংলাদেশে বর্তমানে বিভিন্ন কাজে করা হচ্ছে।

২. প্রাকৃতিক স্যাটেলাইট :

স্যাটেলাইটের অন্য নাম হচ্ছে উপগ্রহ। যে সকল উপগ্রহ গুলো মানুষ কর্তৃক সৃষ্টি নয়, যে সকল স্যাটেলাইট গুলো মহাকাশে

পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই ছিল বা বিভিন্ন সময়ে সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক সৃষ্টি করা হয়েছে সেগুলোকে প্রাকৃতিক স্যাটেলাইট বলা হয়। তাছাড়া কাজ করার সুবিধার্থে বিভিন্ন ধরনের স্যাটেলাইট রয়েছে।

কম নয় টি স্যাটেলাইট হলো :

এষ্ট্রোনােমি স্যাটেলাইট,,,,

এটমসফিয়ারিক স্যাটেলাইট,,,,

কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট,,,,

নেভিগেশন স্যাটেলাইট,,,

রিকনাইসেন্স স্যাটেলাইট,,,

রিমােট সেনসিং স্যাটেলাইট,,,

সার্চ ও রেসকিউ স্যাটেলাইট,,,,

স্পেস এক্সপ্লোরেশন স্যাটেলাইট,,,,

ওয়েদার স্যাটেলাইট,,,,

স্যাটেলাইট কেন ভূপৃষ্ঠে পতিত হয় না

স্যাটেলাইট সমূহ কি একটি নির্দিষ্ট গতি দিয়ে মহাকাশে উদ্বোধন করা হয়।

এ গতিবেগ বা মুক্তি বেগ যদি মহাকাশ এর গতিবেগ করে চলে যেতে পারে তাহলে তা আর পৃথিবীতে ফিরে আসবেনা।

নির্দিষ্ট ব্যাগ দিয়ে দেওয়া হয় এবং এই বেগে চলার ফলে স্যাটেলাইট তার নির্দিষ্ট বেগে  পৃথিবীকে ঘুরে আবার জায়গায় ফিরে আসি।

নির্দিষ্ট বেগে দিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে সেগুলো পৃথিবীর আকর্ষণ কাটিয়ে অন্য কোন গ্রহে চলে যেত। নির্দিষ্ট বেগে  দিয়ে দেওয়ার ফলে স্যাটেলাইটসমূহ আবার কাজগুলো ছেড়ে পৃথিবীতে এক পৃথিবীর কেন্দ্রে  ফিরে আসে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *