গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ
গ্যাসীয় পদার্থ: গ্যাস মূলত বিম্ব অবস্থায় থাকে, অর্থাৎ বৃত্তাকার পাতলা আকৃতি নয়। গ্যাস বিম্ব আকৃতি না থাকার জন্য সেটি কণাকে ঘেরে রাখতে পারে না এবং স্থানের সাথে সংঘাতিত হয়ে ঘুরতে থাকে।
কঠিন তরল ও গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে
গ্যাসীয় পদার্থ হলো একটি বস্তু যা তার অণুগুলির মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট আবদ্ধতা থাকে না এবং স্থানের সাথে সংঘাতশীল হয়।
গ্যাস মূলত বিম্ব অবস্থায় থাকে, অর্থাৎ বৃত্তাকার পাতলা আকৃতি নয়। গ্যাস বিম্ব আকৃতি না থাকার জন্য সেটি কণাকে ঘেরে রাখতে পারে না এবং স্থানের সাথে সংঘাতিত হয়ে ঘুরতে থাকে।
- এটি বায়ু,
- হাইড্রোজেন,
- নাইট্রোজেন,
- অর্থাথ্যগলফ,
অক্সিজেন ইত্যাদি পদার্থে পাওয়া যায়। নিচে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো:
১.বায়ু: বায়ু হলো একটি গ্যাসীয় পদার্থ যা আমরা প্রতিদিন বিস্তারিত ভাবে অনুভব করি। বায়ু মূলত মিশ্রিত হয়ে থাকে মূলত অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে বিশিষ্ট হয়ে।
২.হাইড্রোজেন: হাইড্রোজেন একটি অন্যতম পরিচিত গ্যাসীয় পদার্থ। এটি সর্বাধিক সাধারণত ইউনিভার্সে পাওয়া যায় এবং এর অণুর আবদ্ধতা সবচেয়ে সর্বনিম্ন।
৩.অক্সিজেন: অক্সিজেন হলো আমাদের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্যাস। এটি বায়ুর মাধ্যমে জীবন সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলির জন্য প্রয়োজনীয় হয়।
৪.কার্বন ডাইঅক্সাইড: কার্বন ডাইঅক্সাইড হলো একটি গ্যাসীয় পদার্থ যা বৃহত্তর পরিমাণে বায়ু বা জল বাষ্পীভূত করে থাকে। এটি প্রাকৃতিকভাবে পরিশোধিত বা জৈবিক প্রক্রিয়া দ্বারা উৎপাদিত হতে পারে, যেমন মানুষের শ্বাসে ও পোকামাকড়ের শ্বাসে।
এগুলি মাত্র কিছু গ্যাসীয় পদার্থের উদাহরণ এবং আরও অনেক গ্যাসের উদাহরণ আছে যা আমরা প্রতিদিনের জীবনে দেখি এবং ব্যবহার করি।
কঠিন পদার্থ:
ঐ পদার্থ কঠিন পদার্থ যা মলম এবং দৃঢ়তা বিষয়ক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। এটি সাধারণত অণুজৈবিক পদার্থ বা অণুকোণাসংক্রান্ত হতে পারে, যেমন রঙ, গ্লাস, কাঠ, লোহা ইত্যাদি।
কঠিন পদার্থগুলির অণুগুলি ঘনীভূত বা সম্পৃক্ত হয় যা এমনভাবে একটি অণুর সাথে যুক্ত হয় যাতে তা দৃঢ়তা ও বলবিশিষ্ট হয়ে থাকে। কঠিন পদার্থের অণুগুলি ঘন আবেদনের ফলে ঐ পদার্থগুলির বল ও পাথরের মতো বিকর্ষণের সামর্থ্য থাকে।
তরল পদার্থ :
তরল পদার্থ হলো ঐ পদার্থ যা প্রায় অণুকোণাসংক্রান্ত নয় এবং বাধাহীন আবেদন বা বলবিশিষ্ট প্রভাব প্রদান করে। এই পদার্থের অণুগুলি ঘন নয় এবং অণুগুলি মধ্যকার রাংচারবল প্রভাব প্রদান করে না।
তরল পদার্থ বিভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে, যেমন পানি, তেল, রস, শর্করা, আদর্শ গ্যাস ইত্যাদি। তরল পদার্থগুলি অণুগুলিতে পারমাণবিক আকর্ষণের কম্পাংক হয় এবং অণুগুলি পরস্পর একে অপরের পাশাপাশি স্থান নেয় না।
তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য হয় তা পানির মতো বিকেল বা বিচলনশীল হওয়া, যাতে প্রযুক্তিগত বলের প্রভাব থাকে না।
গ্যাসীয় পদার্থ :
গ্যাসীয় পদার্থ হলো ঐ পদার্থ যা গ্যাস অবস্থায় থাকে এবং সাধারণত বাইয়ু নিতে পারে। গ্যাসীয় পদার্থগুলির অণুগুলি মধ্যকার রাংচারবল প্রভাব প্রদান করে না এবং অণুগুলি পরস্পর অপরের পাশাপাশি স্থান নেয় না।
গ্যাসীয় পদার্থের অণুগুলি অণুমণ্ডলে প্রচুর স্থান নেয় এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে পরাবর্তী আকর্ষণ নেই। এই পদার্থের বৈশিষ্ট্য হয় যে, এর আপেক্ষিক ঘনত্ব খুব কম, মোড়কারী প্রভাব বিক্রিয়ায়ন করতে অন্যান্য পদার্থের সঙ্গে সম্পর্ক গ্রহণ করতে সাধারণ।
উদাহরণস্বরূপ,
- বায়ু,
- হাইড্রোজেন,
- ওজন,
- মেথেন,
- নিট্রোজেন ইত্যাদি গ্যাসীয় পদার্থের উদাহরণ।
কঠিন তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য
কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নলিখিত হতে পারে:
১.সংঘটনশীলতা: কঠিন পদার্থের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তার অণুগুলি সংঘটিত বা বন্ধনশীল হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে, অণুরা অন্য অণুদের সাথে বিচ্ছিন্ন হতে পারে না এবং একটি দৃষ্টিভঙ্গি বা ধরন গঠন করতে পারে।
২.তাপমাত্রা: কঠিন পদার্থ অতিরিক্ত তাপ সংরক্ষণ করতে পারে। এটি তাপসংক্রান্ত পরিবর্তনগুলির উপর প্রভাব ব্যাখ্যা করতে পারে যা পদার্থটির সংজ্ঞায়িত ক্ষেত্রে আবদ্ধ হয়।
৩.ঘনত্ব: কঠিন পদার্থের ঘনত্ব অন্যান্য পদার্থের থেকে বেশি হতে পারে। এটি অণুগুলির সংখ্যা ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফাঁকা স্থানের পরিমাণের উপর নির্ভর করে।
৪.মজবুততা: কঠিন পদার্থ অণুর সংখ্যা এবং বন্ধনশীলতা এর ফলে বিশাল মাত্রায় মজবুত হয়। এর ফলে এটি পাল্লা পর্যাপ্ত চাপের তড়িয়ে যাওয়ার জন্য যুক্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
৫.তরলতা: কঠিন পদার্থ সাধারণত অতিরিক্ত তরল নয়। এটি শুষ্ক অবস্থায় থাকতে পারে এবং অন্য পদার্থের সাথে সংঘটিত হতে পারে না। এগুলো কঠিন পদার্থের মাত্রাগুলি নয়, তবে এটির সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে। বিভিন্ন পদার্থের মধ্যে কঠিনতা বিভিন্ন পরিমাণে পাওয়া যায়।
তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নলিখিত হতে পারে:
১.সংঘটনশীলতা: তরল পদার্থ অণুগুলি সংঘটিত বা বন্ধনশীল হয়ে থাকে। এটি অণুরা একে অপরের সাথে বিচ্ছিন্ন হতে পারে এবং একটি নিদিষ্ট আকার বা ধরন গঠন করতে পারে।
২.তাপমাত্রা: তরল পদার্থ অতিরিক্ত তাপ সংরক্ষণ করতে পারে না। এটি অণুর মধ্যে তাপ প্রসারিত করতে সাহায্য করতে পারে এবং তাপ সংক্রান্ত পরিবর্তনগুলির উপর প্রভাব ব্যাখ্যা করতে পারে।
৩.ঘনত্ব: তরল পদার্থের ঘনত্ব অন্যান্য পদার্থের থেকে কম হতে পারে। এটি অণুগুলির সংখ্যা ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফাঁকা স্থানের পরিমাণের উপর নির্ভর করে।
৪.বিস্থাপনশীলতা: তরল পদার্থ অন্য পদার্থের সাথে ভালুমিত হতে পারে এবং সেই পদার্থের অবস্থানে প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে তরল পদার্থগুলি পাল্লা পর্যাপ্ত চাপের নিচে প্রসারিত হতে পারে।
৫.বলমান ও ভারবহনশীলতা: তরল পদার্থ সাধারণত স্পষ্ট অবস্থায় থাকতে পারে এবং বলের প্রভাব বা দাবি অনুভব করতে পারে। এর ফলে এটি বল ও শক্তির ভারবহন করতে সহায়তা করতে পারে। এগুলো তরল পদার্থের মাত্রাগুলি নয়, তবে এটির সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে। বিভিন্ন পদার্থের মধ্যে তরলতা বিভিন্ন পরিমাণে পাওয়া যায়।
গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো নিম্নলিখিত হতে পারে:
১.আকাশগম্যতা: গ্যাসীয় পদার্থ আকাশে প্রবেশ করতে পারে এবং আকাশে বিচ্ছিন্ন হতে পারে। এর ফলে গ্যাস পদার্থ পরিবেশে সহজে ছুড়ে যাতে পারে এবং পদার্থের মধ্যে সংঘটিত হতে পারে।
২.বিস্থাপনশীলতা: গ্যাসীয় পদার্থ অন্য পদার্থের সাথে ভালুমিত হতে পারে এবং সেই পদার্থের অবস্থানে প্রবেশ করতে পারে।
৩.ঘনত্ব: গ্যাসীয় পদার্থের ঘনত্ব অন্যান্য পদার্থের থেকে বেশি কম হতে পারে। গ্যাসের অণুরা সংঘটিত হয় না এবং অণুগুলির মধ্যে ফাঁকা স্থান বেশি থাকে।
৪.বৃত্তাকার প্রসারণ: গ্যাস পদার্থ পরিবেশে একই প্রসারণ সম্পর্কে বিশিষ্ট হয়। গ্যাস বৃত্তাকার প্রসারণের ফলে এটি পরিবেশের সকল দিকে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
৫.গুলকালিনতা: গ্যাস অণুগুলি অন্য অণুদের সংঘটিত হতে পারে এবং একটি নিদিষ্ট আকার বা ধরন গঠন করতে পারে না। এর ফলে গ্যাস পদার্থ স্বাভাবিকভাবে ছিটকে এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফাঁকা স্থান পূর্ণ করতে পারে।
এগুলো গ্যাসীয় পদার্থের মাত্রাগুলি নয়, তবে এটির সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে। গ্যাস পদার্থের মধ্যে বিভিন্নপরিমাণের বিস্থাপন ও প্রসারণ সম্পর্কিত হতে পারে।
গ্যাসীয় অবস্থা কাকে বলে
গ্যাসীয় অবস্থা একটি সাধারণত দুঃখজনক মানসিক অবস্থা বোঝায় যা মানুষের ভিতরে সৃষ্টি হয়ে থাকে। এটি মূলত ক্লিনিকাল এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যার একটি ব্যাধি বোঝায়। এটি কাউকে ভাবতে পারে দুঃখজনক কারণগুলি নিয়ে, যেমন নিরাপত্তা সংকট, সময়সীমিত ভাবে আপনার কাছ থেকে
কিছুক্ষণের জন্য বিচ্ছিন্ন হওয়া, ক্ষতিকর অসুবিধার ভীতি এবং অনিরাপদ অবস্থার সাথে সম্পর্কিত চিন্তার মধ্যে পড়তে পারে। এটি সাধারণত তাড়াতাড়িই অবস্থান বা পরিবর্তনের মধ্যে তাড়াতাড়ি জন্য সূচনা করে যায়।
গ্যাসীয় অবস্থা কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে, যেমন বিষণ্নতা, হতাশামূলকতা, স্বস্তি না পাওয়া এবং নিরাপত্তার সাথে সম্পর্কিত ভয় বা চিন্তার মধ্যে পড়তে পারে।
গ্যাসীয় পদার্থের ব্যবহার
গ্যাসীয় পদার্থ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। একটি প্রধান ব্যবহার হ’ল ইঞ্জিন চালিত যানবাহনে গ্যাস উপযুক্ত উর্ধ্বমাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা।
উদাহরণস্বরূপ, গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার হয় প্রায় সব গাড়ির ইঞ্জিনে, যেমন
- পেট্রোলিয়াম,
- ডিজেল,
- কেরোসিন,
- এটিএল (অটোগ্যাস) ইত্যাদি।
১.জ্বালানি হিসেবে: গ্যাসীয় পদার্থের ব্যবহার হ’ল জ্বালানি উপকরণ। প্রায় সব জ্বালানি যন্ত্রপাতি, গ্যাস স্টোভ, গ্যাসের চুলা,
তাপমাত্রা, গ্রিল, পানি তাপানির সিস্টেম, শীতল অবস্থা প্রয়োজন হলে গ্যাসের চুলা ইত্যাদি জন্য গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয়।
২.শিল্প কারখানায়: গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার হয় শিল্প ও প্রক্রিয়াজাতকরণে, চুলার জন্য উপকরণ উৎপাদনে ব্যবহার করা হয়।
৩.প্রক্রিয়াজাতকরণ কাজে: প্রোপেন বা অক্সিজেনের সাথে যুক্ত করে লোহা আদির জন্য নির্মাণে এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী প্রক্রিয়াজাতকরণে প্রয়োজনীয় গ্যাস পরিবহনের জন্য সহজলভ্য উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
৪.জনসংখ্যা গবেষণা: গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করা হয় জনসংখ্যা বিজ্ঞানে। এটি জনসংখ্যা বিশ্লেষণ,
জনসংখ্যা প্রোজেকশন, গ্রাফ ব্যবহার করে বিভিন্ন উপাদানে গবেষণা পরিচালনা এবং মডেল তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।
৫.চিত্রকলা ও ফটোগ্রাফি: গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার করে চিত্রকলা ও ফটোগ্রাফির জন্য উপযুক্ত ভাবে মাধ্যম সৃষ্টি করা হয়।উদাহরণস্বরূপ, আক্রোবেটিক পেইন্ট রংসমূহ স্প্রে করতে গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
৬.শিশুদের খেলনা: কিছু খেলনা পদার্থসমূহে গ্যাস ব্যবহার করা হয় যেমন গোলচোপ বা ফুসফুসের খেলনা যা বালকের জন্য মজার এবং শিক্ষামূলক হতে পারে। এগুলি আপনার বাচ্চার উদ্ভাবনী চিন্তা, বিজ্ঞান এবং শিক্ষামূলক খেলা সহজ করে তুলতে সহায়তা করতে পারে।
৭.মেডিকেল ও চিকিৎসা: গ্যাস পদার্থ মেডিকেল ও চিকিত্সা বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। উদাহরণস্বরূপ, নার্ভগ্যাস ব্যবহার করে অ্যানেসথেসিয়া প্রদান করা হয় যা অপারেশনে ব্যবহার হয়।
৮.থেরাপি; এছাড়াও অক্সিজেন থেরাপি ও অন্যান্য মেডিকেল উদ্দেশ্যে গ্যাসীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয়।
বায়বীয় পদার্থ কাকে বলে
বায়বীয় পদার্থ হলো জীবনযাত্রার অংশগুলির উপর নির্ভরশীল পদার্থসমূহের সমষ্টি।
এগুলি সম্পূর্ণরূপে অসংখ্য জীবনদায়ক পদার্থগুলির সংকলন, যার মধ্যে মূলত প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, লিপিড, নিউক্লিক এসিড এবং অ্যামিনো এসিড সম্মিশ্রিত থাকে।
বায়বীয় পদার্থ জীবনপ্রকৃতির মৌলিক অংশ হিসাবে গণ্য হয়, যা সম্পূর্ণ জীবনদায়ক পদার্থের নির্মাণ এবং পরিবর্ধনার সাথে সম্পর্কিত।
বায়বীয় পদার্থ প্রাণী, উদ্ভিজ্ঞ এবং মানুষের শরীরে পাওয়া যায়, এবং এগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেমন পুষ্টিমান
খাবার সরবরাহ, ঊর্জা উৎপাদন, গঠনশীলতা প্রদান, অনুমোদন এবং বিভিন্ন বায়োপ্রযুক্তির সৃষ্টি।
বায়বীয় পদার্থ প্রধানত প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট দ্বারা গঠিত হয়, যা জীবনকে সংরক্ষণ এবং বিভিন্ন প্রকারের কাজে সহায়তা করে।
এছাড়াও বায়বীয় পদার্থ লিপিড, নিউক্লিক এসিড এবং অ্যামিনো এসিডের মতো অন্যান্য মৌলিক উপাদানগুলিও ধারণ
আরো জেনে নিন: পদার্থ কি
করতে পারে। সমস্ত পদার্থগুলি পরমাণুর স্তরের অন্তর্গত ঘটানি ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।