প্রাথমিক শিক্ষা কি | প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কি
প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা বা প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা (Pre-primary Education) হলো তার আগের শিক্ষামূলক স্তর, যা শিশুদের বয়স প্রায় ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে থাকে।
প্রাথমিক শিক্ষা কি? প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কি?
প্রাথমিক শিক্ষা অথবা প্রাথমিক শিক্ষা (Primary Education) হলো এমন একটি শিক্ষামূলক স্তর যা মূলত শিশুদের জন্য উপলব্ধ করা হয়।
এই স্তরে শিক্ষার্থীদের বয়স সাধারণভাবে ৬ থেকে ১১ বছরের মধ্যে থাকে। প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় সেখান থেকে যখন এই শিক্ষার্থীরা সাধারণভাবে স্কুলে যাওয়া শুরু করে এবং প্রাথমিক শিক্ষার মৌলিক শিক্ষা প্রাপ্ত করে।
প্রাথমিক শিক্ষার মৌলিক উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের ভাষা, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, কম্পিউটার ইত্যাদি বিষয়ে ভাল মৌলিক ধারার উপর ভর দেয়া, প্রত্যাশিত ব্যক্তিগত এবং সামাজিক উন্নতি স্তর উপরে তাদের আত্মনির্ভরশীল এবং সমাজে উপযোগী ব্যাক্তিত্ব গড়ে তোলা।
এই শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সাধারণ জ্ঞান, ক্রিয়শীলতা, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা এবং সামাজিক মূল্যসমূহ বৃদ্ধি পায় যা তার ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা বা প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা (Pre-primary Education) হলো তার আগের শিক্ষামূলক স্তর, যা শিশুদের বয়স প্রায় ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে থাকে।
এই শিক্ষামূলক স্তরে প্রাথমিক শিক্ষার মূল শিক্ষা অংশের জন্য শিশুদের তৈরি করা হয়, যাতে তারা প্রাথমিক শিক্ষার প্রস্তুতি অর্জন করতে পারে।
প্রাক প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিশুদের মৌলিক শিক্ষা, ভাষা ব্যক্তিত্ব উন্নতি, আবদ্ধ খেলাধুলা, সামাজিক ও ভাষার প্রকার-প্রকৃতি বৃদ্ধি পাওয়া যায়, যা পরবর্তী প্রাথমিক শিক্ষার জন্য তাদের ভাল প্রস্তুতি করে।
এই সময়ে শিশুদের শিক্ষামূলক স্তরে খেলাধুলা, ব্যাক্তিত্ব গড়ে তোলা, ভাষা ও গানের শিক্ষা, আবদ্ধ ভাবে শিক্ষা প্রস্তুতি প্রদান করা হয় যা শিশুর মানসিক বিকাস করে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে অবস্থিত একটি প্রধান শাখা। এই অধিদপ্তর প্রাথমিক শিক্ষার সমন্বয়, উন্নতি এবং প্রশাসনিক কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে।
এর লক্ষ্য হলো প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান এবং মানদণ্ড উন্নত করা, শিক্ষা সংক্রান্ত প্রকল্প এবং নীতি প্রযুক্তি উন্নত করা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষক অনুমোদন প্রক্রিয়া পরিচালনা করা এবং শিক্ষার্থীদের স্কুল এবং শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ও উন্নতি সামগ্রী প্রদান করা।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষা সংক্রান্ত কাজ ও প্রকল্পে সহায়ক কার্যক্রম চালায়, শিক্ষা মান উন্নত করতে সমর্থ এবং প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালনা করে।
এটি প্রাথমিক শিক্ষা স্তরে ছোট শিক্ষার্থীদের উপরে মনোনিবেশ করে, যাদের উচ্চ শিক্ষা বা অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে তুলনা করা কঠিন হতে পারে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এর কাজের অন্তর্ভুক্ত সামগ্রী এবং কার্যক্রমগুলি প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নত করার জন্য বিভিন্ন নীতি প্রয়োগ করতে সাহায্য করে, শিক্ষক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে, শিক্ষার্থীদের কর্মশালা ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে ভর্তি করে, শিক্ষার্থীদের সুযোগ প্রদান করে এবং উদারপ্রেমে শিক্ষার্থীদের প্রশংসা করে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রাথমিক শিক্ষা স্তরে একটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশ খেলে এবং বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষায় আগ্রহ উত্তেজনা ও উদ্বুদ্ধতা উত্থাপন করার লক্ষ্যে কাজ করা।
প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত তথ্য
প্রাথমিক শিক্ষা হলো শিক্ষার প্রথম স্তর, যা শিশুদের সাধারণভাবে শেখা এবং তাদের মৌলিক শিক্ষাগত যোগ্যতা তৈরি করার জন্য প্রদান করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষার মূল সুযোগ ও বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নলিখিত:
১.বয়স গ্রুপ: প্রাথমিক শিক্ষা মূলত প্রাথমিক শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। এটি সাধারণভাবে ৬-১১ বছরের শিশুদের জন্য প্রদান করা হয়।
২.কার্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক: প্রাথমিক শিক্ষার জন্য সাধারণভাবে রাষ্ট্রীয় শিক্ষা নীতি অনুসারে পাঠ্যপুস্তক তৈরি করা হয়। এই প্রাথমিক শিক্ষা পাঠ্যপুস্তকগুলো প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (প্রাইমারি এন্ড ইউনিভার্সাল সেকেন্ডারি এডুকেশন প্রোগ্রাম) অধীনে তৈরি করা হয়।
৩.প্রাথমিক শিক্ষক: প্রাথমিক শিক্ষা সম্পাদক প্রতিরোধের নিকট সম্প্রদায়ের সম্মানিত সদস্য হিসেবে কাজ করেন। এই শিক্ষকরা শিশুদের প্রাথমিক স্তরে মূল শিক্ষা প্রদান করতে বিশেষভাবে যত্ন নেওয়া হয়।
৪.প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য: প্রাথমিক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের মৌলিক প্রশ্নের সাথে চিন্তাভাবনা এবং সমাধানের ক্ষমতা বিকাশ করা।
৫.প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভাষা প্রকাশ, পঠন, বিচার এবং লেখাপড়া করানো হয়। এটি শিক্ষার্থীদের মূল্যাংশ, বর্ণ, শব্দ, বাক্য, কথা গুলি সম্পর্কে ধারণা দেয়।
৬.প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে গণিতের মৌলিক অংক, গুন, ভাগ, যোগ, বিয়োগ ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়।
৭.বিজ্ঞান বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক পরিবেশ, প্রাণী, উদ্ভিজ্জ পদার্থ, ভৌতিক বৈজ্ঞানিক মৌলিক ধারণা ইত্যাদি শেখা হয়।
৮.সামাজিক বিজ্ঞান শিক্ষা মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের সমাজের ভূমিকা, পরিবার, সংস্কৃতি, রাজনীতি, রাষ্ট্রীয় চিন্তাভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে পরিচয় দেওয়া হয়।
৯.প্রাথমিক শিক্ষার অধ্যয়নের সাথে পাঠ্যপুস্তক, বাচ্চাদের মনোনিবেশের সাথে মিশে থাকা খেলা ও কার্যকরী শিক্ষার প্রয়োগ করা হয়।
১০.প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভাষায় ভাষা প্রদর্শন, গল্প কাহিনী, নাটক, শিল্পী প্রদর্শন ইত্যাদির মাধ্যমে উদ্ভাসন এবং উন্নত করা হয়।
১১.প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সংস্কৃতি এবং মর্ম সম্পর্কে প্রকাশ্য করা হয়, যাতে তারা সমাজে ভাল নাগরিক হিসেবে প্রকাশ করা যায়।
১২.শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষার সাথে উদারতা, বৈচিত্র্য এবং পরপ্রেক্ষিতা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করা হয়।
এই তথ্যগুলি প্রাথমিক শিক্ষার সামান্য এক ধারণা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে। স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব
প্রাথমিক শিক্ষা একটি মৌলিক শিক্ষার অংশ, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনের শীর্ষক অধ্যায় গড়ে তোলে। মানসিক বিকাশের জন্য প্রস্তুত হয়। প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো নিম্নলিখিত:
১.ভাষা ও গণিত বিকাশ: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের ভাষা ও গণিত ক্ষেত্রে মৌলিক ধারণা এবং দক্ষতা প্রদান করে। ভাষার ব্যাকরণ, পঠন, লেখা এবং কথা বলার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
২.প্রকৃতি সংবেদনশীলতা: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের প্রকৃতির সাথে সংবেদনশীলতা উদ্বেল্ল করে। একজন শিক্ষার্থী প্রাথমিক পরিবেশে প্রাকৃতিক সৃজনশীলতা ভালো কিছু সৃষ্টি করে।
৩.সামাজিক ও নৈতিক বিকাশ: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও নৈতিক বিকাশের জন্য একটি মৌলিক ভূমিকা প্রদান করে।
৪.বৃদ্ধি এবং স্বয়ংস্থানুবর্তনের উপায়: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের অভিযোজনে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করে, যাতে তারা আগামী শিক্ষার্থের মাধ্যমে সহজে শিক্ষার দিকে এগিয়ে যাতে।
৫.সামাজিক সমানতা বৃদ্ধি: প্রাথমিক শিক্ষা সমাজে সমানতা এবং মহিলা শিক্ষা প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি সামাজিক বিভাজন ও স্ত্রী শিক্ষা প্রতিরোধ করে।
৬.শিক্ষা প্রকৌশল: প্রাথমিক শিক্ষা একটি ভার্চুয়াল শিক্ষা প্রকৌশল তৈরি করে, যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং ইন্টারেক্টিভ উপাদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখা প্রক্রিয়াকে আরও মজার এবং স্বারস্বত করে।
৭.ভাষা এবং সাংস্কৃতিক বিকাশ: প্রাথমিক শিক্ষা ভাষা এবং সাংস্কৃতিক বিকাশের ক্ষেত্রে মৌলিক ভূমিকা পালন করে। এটি বিভিন্ন ভাষার জ্ঞান এবং সাংস্কৃতিক আদর্শ প্রদান করে।
৮.স্বাস্থ্য ও উত্থান: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের উত্থান এবং শারীরিক স্বাস্থ্য দেখার জন্য একটি উপায় হয়। স্বাস্থ্যকর শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ক্ষমতা উন্নত করা হয়, যা তাদের শিক্ষার ক্ষেত্রে আরও সক্ষম এবং সক্ষম করে।
প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্য কি
প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করা, যা সাধারণভাবে শিক্ষার বয়সে ৬ থেকে ১১ বছর পর্যন্ত হয়।
প্রাথমিক শিক্ষার মূল লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক জ্ঞান এবং কৌশল তৈরি করা, যা তাদের বৃদ্ধি, উন্নতি, সৃজনশীলতা এবং ব্যক্তিত্ব উন্নত করতে সাহায্য করে।
প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্য সাধারণভাবে নিম্নলিখিত সামগ্রিক উদ্দেশ্যের সাথে মিলিত থাকে:
১. বেসিক শিক্ষা: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করে, যাতে তারা বাস্তব জীবনে সমস্যা সমাধান করারজন্য মৌলিক প্রকাশ্যের প্রতিচ্ছবি উপার্জন করতে পারে।
২. ভাষা ও সাংস্কৃতিক উন্নতি: প্রাথমিক শিক্ষা ভাষা ও সাংস্কৃতিক উন্নতি বৃদ্ধির সাধারণ ভূমিকা পালন করে। শিক্ষার্থীদের ভাষা ব্যক্তির কৌশল, অধিগম, সংলগ্নতা এবং সম্প্রসারণ উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করা হয়।
৩. গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষা: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের গণিত এবং বিজ্ঞানের মৌলিক ধারাবাহিক জ্ঞান প্রদান করে, যা তাদের বৃদ্ধির মৌলিক প্রতিচ্ছবি গঠন করে।
৪. সামাজিক ও নৈতিক শিক্ষা: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে, যা তাদের সমাজে উচ্চ মরাল মান ও তাদের আত্ম-বিশ্বাস উন্নত করতে সাহায্য করে।
৫. শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিয়াত্মক বিকাশ: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের শারীরিক শিক্ষা এবং ক্রিয়াত্মক বিকাশ উন্নত করে, যাতে তারা স্বাস্থ্যভাবনা এবং কলকাল বিকাশ করতে পারে।
৬. ক্রিয়েটিভিটি ও উদ্ভাবনী শক্তির উন্নতি: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের ক্রিয়েটিভিটি এবং উদ্ভাবনী শক্তি উন্নত করে।
৭. প্রাথমিক জ্ঞান স্থাপন: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক জ্ঞান স্থাপন করার লক্ষ্যে কাজ করে। এটি বাস্তব জীবনে প্রয়োজনীয় মৌলিক জ্ঞান যেমন সংখ্যা, অক্ষর, বাণী, বাস্তুতন্ত্র, বৃত্তিমাতা, ইত্যাদি শিক্ষা দেয়।
৮. শিক্ষা ও মজা: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রক্রিয়ায় উপভোগ এবং আনন্দ করা একটি মৌলিক উদ্দেশ্য।
৯. কল্পনার প্রবৃদ্ধি: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের কল্পনার প্রবৃদ্ধি এবং সৃজনশীলতা উন্নত করে। তাদের উদ্ভাবনী মনোভাবএবং চেষ্টা বৃদ্ধির জন্য কার্যকর পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
১০. অধ্যয়ন ও অনুশীলন: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের অধ্যয়ন করার কৌশল উন্নত করার লক্ষ্যে প্রায় সময় দেওয়া হয়।শিক্ষার্থীদের স্বয়ংশাসন উন্নত করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য এবং অনুশীলন প্রদান করা হয়।
১১. শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক ও সামাজিক প্রভাব: প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়। তাদের সামাজিক প্রভাব উন্নত করার জন্য শিক্ষার্থীদের অনুভব ও পরিবেশ সৃজন করা হয়। এই প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্যগুলি একটি প্রস্তুতি প্রক্রিয়া হিসেবে পরিচিত।
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা কি
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা হলো একটি সাধারণ শিক্ষামূলক প্রক্রিয়া যা একটি শিক্ষার্থীর বৃদ্ধি এবং বৈকল্পিকভাবে বিভিন্নক্ষেত্রে সমাধানের সামর্থ্য গঠন করে।
এই প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত, সামাজিক, মানসিক, এবং শারীরিক বৃদ্ধি বৃদ্ধি করা এবং এদেরগোপনীয় শক্তি এবং দক্ষতা উন্নত করা।
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা একটি অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া যা মূলত প্রাথমিক অধ্যয়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর বিভিন্ন দক্ষতা এবং উদারতা উন্নত করে। প্রাথমিক শিক্ষা প্রায় ৫ থেকে ১১ বছরের বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য হয়।
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ নিম্নলিখিতঃ
- ১. বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, ধর্ম, মনঃশিক্ষা, বিশ্লেষণ বিজ্ঞান, আর্ট ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রথমিক শিক্ষা প্রদান করা।
- ২. ভাষা, সংখ্যা, গণিতে মৌলিক কাজের শক্তি বৃদ্ধি করা।
- ৩. ভাষা প্রকাশ, পাঠ করার ও শুনার দক্ষতা উন্নত করা।
- ৪. সামাজিক প্রশাসন, সামাজিক সম্পর্ক, দার্শনিক এবং মৌলিক মূল্য স্বীকার করা এবং অনুসরণ করা উন্নত করা।
- ৫. ক্রিয়েটিভিটি এবং সামগ্রিক প্রতিভা উন্নত করা।
- মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর চিন্তন বৃদ্ধি করা হয় এবং একটি সুসংবাদ বা সহযোগিতা ভাবনা উন্নত করা
- হয়, যাতে তিনি তাদের পরিবেশের সাথে বিভিন্ন ভাবনার সাম্প্রতিক্যে বিকাশ করতে পারে।
- এই সম্পূর্ণ প্রাথমিক শিক্ষা প্রক্রিয়া শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের শিক্ষাগত ও ব্যক্তিগত উন্নতির জন্য মূলত মৌলিক শিক্ষা প্রদানের উপর।
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা কি
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা হলো মৌলিক এবং প্রাথমিক শিক্ষার একটি সম্পূর্ণ অধ্যয়ন, শেখার এবং শিক্ষার পদ্ধতি। এটি বাল্যবয়সী শিশুদের (প্রাথমিক শিক্ষার্থী) উপর কেন্দ্রীকৃত করে উচ্চতর শিক্ষার জন্য ভূমিকা প্রদান করে।
এটি মৌলিক গণিত, ভাষা, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, পরিবেশ শিক্ষা, কলা, শারীরিক শিক্ষা ইত্যাদি জায়গাপূর্ণ বিষয়ে উপলব্ধ করে।
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক সংখ্যাত্বক, পাঠ্যবইকার ও সামাজিক দক্ষতা উন্নত করা।
এই স্তরে, শিক্ষার্থীদের ভাষা, প্রাথমিক গণিত, প্রাথমিক বিজ্ঞানের বেসিক ধারণা, সামাজিক দক্ষতা, তৈরি করা হয়, যা তাদের উচ্চতর শিক্ষার ভবিষ্যতে ভাল ফাউন্ডেশন প্রদান করতে সাহায্য করে।
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা সাধারণভাবে ৬ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য প্রযোজ্য হয়, যা প্রায় প্রথম ও পঞ্চম শ্রেণীর মধ্যে পর্যায়ক্রমে পড়ায়।
সম্পূর্ণ প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মৌলিক অধিকার হিসেবে বিবেচিত এবং বেশিরভাগ দেশে এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়।
এটি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ এবং পরবর্তী শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত একটি সামর্থ্য বিকাশ করায় সাহায্য করে। সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং উন্নতির জন্য উদাহরণস্বরূপ
- তাদের ভাষা,
- অংকন,
- বিজ্ঞান,
- সামাজিক বিজ্ঞান,
- বৈজ্ঞানিক অনুশীলন,
- শারীরিক শিক্ষা,
- সংগঠনগত দক্ষতা, সমস্যা সমাধান ইত্যাদি ক্ষেত্রে দক্ষতা উন্নত করা হয়।