হার্প টেকনোলজি কি? হার্প টেকনোলজির বৈশিষ্ট্য
হার্প টেকনোলজি কি: উন্নত বিভিন্ন ধরনের টেকনোলজির মধ্যে যে টেকনোলজি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ঝড় বৃষ্টির তৈরি করা যায় তাকে হার্প টেকনোলজি বলা হয়।
এই টেকনোলজি ব্যবহার করার ফলে বড় বড় ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, ভূমিকম্প অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ সমূহ কে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা যায়।
কৃত্রিম দুর্যোগসমূহ মানুষের জন্য উপকারী নয় তবে বিভিন্ন ধরনের মুভি বা সিনেমা ট্রেলার স্বরূপ ঘূর্ণিঝড় বা কৃত্রিম সময়ের প্রয়োজন পড়ে। সিনেমা বা বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ ব্যবহার করা হয়।
এ দেখল যে ব্যবহার করার ফলে একটি নির্দিষ্ট জায়গা জুড়ে অথবা নির্দিষ্ট অঞ্চলে বৃষ্টি বা ঘূর্ণিঝড় ও বিভিন্ন দেশে জলোচ্ছ্বাস দেখা দেয়। সাময়িক সময়ের জন্য করা হয় এ সকল দুর্যোগ সমূহ।
হার্প টেকনোলজির বৈশিষ্ট্য
হার্প টেকনোলজি নতুন একটি টেকনোলজি এবং এ টেকনোলজির ব্যাপক প্রসার এখনো পর্যন্ত ঘটেনি। নিম্নে হার্প টেকনোলজি এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য তুলে দেয়া হলো :
১. পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের চুম্বক ক্ষেত্র রয়েছে সেই সকল চুম্বক ক্ষেত্রের স্থান পরিবর্তন এর ক্ষেত্রে এই টেকনোলজিটি ব্যবহার করা যায়।
২. অবিশ্বাস্য হলেও বর্তমানে এটাই সত্যি যে হার্ট টেকনোলজি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হচ্ছে।
৩. ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্পের মতো বড় বড় ভয়াবহ দুর্যোগ সমূহ যা মানুষ মোকাবেলা করার জন্য ভয়াবহিত অবস্থায় থাকে,, এ সকল ভয়াবহ দুর্যোগগুলো বর্ধমান সময়ের সৃষ্টি করা সম্ভব হচ্ছে এ টেকনোলজি ব্যবহার করে।
৪. এ টেকনোলজি ব্যবহার করে আকাশের মধ্যে প্লাসমা জাতীয় মেঘ তৈরি করা সম্ভব হয়।
৫. যেকোনো ধরনের মিসাইলকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে অথবা এয়ারক্রাফকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে এ টেকনোলজির ভূমিকা ও তাৎপর্য রয়েছে।
৬. এ পর্যন্ত মানব সৃষ্ট বিভিন্ন আবিষ্কারের মধ্যে এই টেকনোলজিটি আবিষ্কার সর্বোত্তম বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।
৭. এ টেকনোলজি ব্যবহার করে মানব সৃষ্ট অর্থাৎ কৃত্রিম উপায়ে জলেচ্ছ্বাস এর মত ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করা যায়।।
৮. বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ভিডিও বাট ট্রেইলারের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী পরিচিত এবং জন মানুষের মুখে মুখে রচিত এ দুর্যোগগুলো কৃত্তিম ভাবে তৈরিকৃত করার মাধ্যমে ব্যাপক জ্ঞাতি অর্জন করেছে।