বাঘের বৈজ্ঞানিক নাম কি? সুন্দরবনের বাঘের বৈশিষ্ট্য
বাঘের বৈজ্ঞানিক নাম কি: বাংলাদেশের সকলের কাছে এবং স্মৃতিপ্রাপ্ত জাতীয় পশু হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে তা হল অল বেঙ্গল টাইগার বাবা বাগরয়েল বেঙ্গল টাইগার বৈজ্ঞানিক নাম হলো,,,,, panthera tigris এটি হলো এনিমেলিয়া পর্বের একটি প্রাণী।
সুন্দরবনের বাঘের বৈশিষ্ট্য
সুন্দরবন হলো বাংলাদেশ ও ভারতে একটি অন্যতম বন যা পৃথিবীর সকলের কাছে বিখ্যাত।সুন্দরবনে রয়েছে বাঘ।দোকানে কি আর সমগ্র জায়গা জুড়ে রয়েছে প্রায় আড়াই হাজারের মতো বাঘ।।
হবে বাংলাদেশে বাঘের সংখ্যা হল ১১৪ টি এবং ভারতে বাঘের সংখ্যা হল 84 টি।বর্তমান পৃথিবীতে মোট ৯-প্রজাতির ভাগ রয়েছে তবে ছয় প্রজাতির বাক সর্বজনীন দেখা যায় এর মধ্যে তিন প্রজাতির ভাগ রয়েছে সুন্দরবন এ।
আর বাকি তিন ধরনের বাক বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিভিন্ন ধরনের প্রজাতির ও অপপ্রজাতির এ বাঘগুলো সুন্দরবনে রয়েছে।উজ্জ্বল হলুদ ও কমলা রঙের লোম দেখা যায় বাঘের শরীরে।
বাঘের শরীরে ডোরাকাটা দাগ রয়েছে।উজ্জ্বল কালো ও গারো খয়ারি অংশের ডোরাকাটা দাগগুলো পেটের অংশে বেশি দেখা যায়। বাঘের শরীরের আকার বা দৈর্ঘ্য ৬ থেকে সাড়ে ছয় ফুট হয়ে থাকে।
২২৭থেকে ২৩০পর কেজি পর্যন্ত ওজন হয়ে থাকে একটি পুরুষের বাঘের ওজন।
গ্রীষ্মমন্ডলীয় আর্দ্র চিরহরিৎ বন,,,,
গ্রীষ্মমন্ডলীয় শুষ্ক বন,,,,,
গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় আর্দ্র পর্ণমোচী বন,,,,
ম্যানগ্রোভ,,,
উপক্রান্তীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ উচ্চভূমি বন ,,,
পলিমাটিযুক্ত তৃণভূমিতে ,,,
বাঘের বিচরণকাল বা বসবাস দেখতে পাওয়া যায়।
সময়ের পরিক্রমায় বর্তমান সময়ে বাঘের পরিমাণ ক্রমেই কমে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ এবং ভারত মিলের একটি সুন্দরবন সুন্দরবনের বাংলাদেশের অংশে বাঘের পরিমাণ ক্রমে কমে গেছে।
বাঘ শিকার করার ফলে এবং বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার বাংলাদেশের অংশে বাঘের পরিমাণ কমে গেছে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের তুলনায় ভারতীয় উপকূলীয় অংশে সুন্দরবনের গাছগাছালি পরিমাণও বেশি রয়েছে এবং তার পাশাপাশি বাঘের সংখ্যাও বেশি রয়েছে।
অত্যন্ত নিশাচর একটি প্রাণী হচ্ছে বাঘ। দিনেও রাতে উভয় সময়ে বাঘ বিচরণ করে তবে দিনের তুলনায় রাতের বেলায় বেশি বিচরণ করে।
বাঘ পা হেটে প্রায় আনুমানিকভাবে বিশ কিলোমিটার অনায়াসে চলে যেতে পারে।আবার দৌড়ের ক্ষেত্রেও প্রকটতা অনেক বেশি রয়েছে।
অন্যান্য প্রাণীদের তুলে তুলনায় অন্যতম এবং সুন্দর প্রাণী হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাঘ টি পরিচিত লাভ করা একে বাংলাদেশের জাতীয় পশু হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।