ইন্টারনেটের জনক কে? কে এই ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে?

ইন্টারনেটের জনক: একজন বিজ্ঞানী সফলতা এটি অর্জন করা হয়নি বরং অনেকগুলো বিজ্ঞানের যত যত কার্যক্রমের ফলে ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়েছে।

ইন্টারনেটের জনক কে

বর্তমান  সময়য়ে সকলের কাছে বহুল পরিচিত ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে ইন্টারনেট।

  • ভিন্টন গ্রে “ভিন্ট” সার্ফ,,,  সর্বপ্রথম ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছিলেন।
  • তাই এই ব্যক্তিকে ইন্টারনেটের আবিষ্কারক অথবা জনক বলা হয়।
  • আমেরিকার ইন্টারনেটের অন্যতম পথপ্রদর্শক হলেন ভিন্ট সাফ।
  • কম্পিউটার আবিষ্কারের জন্য ও এ বিজ্ঞানী সম্মান পেয়েছেন।
  • ইন্টারনেট তৈরি এবং ইন্টারনেট তৈরিতে প্রয়োজনীয় প্রটোকল সমূহ সরবরাহ করে সর্বপ্রথম এই ব্যক্তিটি ইন্টারনেট তৈরি করেন।
  • তাই, ইন্টারনেটের জনক হলেন  ভিন্ট সাফ,,,

আরো পড়ুন: ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে

ইন্টারনেটের জনক কে কে এই ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে

কে  ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সর্বপ্রথম ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়েছে। বিজ্ঞানী ভিন্ট সাফ সর্বপ্রথম ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন।

যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের সম্ভাব্য যুদ্ধের যোগাযোগ রক্ষার করার জন্য ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়েছিল।

একজন বিজ্ঞানী সফলতা এটি অর্জন করা হয়নি বরং অনেকগুলো বিজ্ঞানের যত যত কার্যক্রমের ফলে ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়েছে।

প্রথম ১৯৭৯ সালে ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়েছে।

যে সকল বিজ্ঞানীগণ ইন্টারনেট আবিষ্কারের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করেছেন  তারা হলেন :

  • Leonard Kleinrock,,,,
  • , J.C.R. Licklider,,,,
  • Robert Taylor,,,,,
  • Elmer Shapiro,,,

পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালকে ইন্টারনেট আবিষ্কার বা তৈরি হওয়ার বছর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

আরো পড়ুন: স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে

ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ কিরূপ হবে?

সমান সময় সকলের কাছে বহুল আলোচিত ও পরিচিত বিষয় হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ছাড়া বর্তমানে মানুষজন একদিনও কল্পনাও করতে পারছে না। ইন্টারনেটওয়ার্কের সংক্ষিপ্ত রূপকে ইন্টারনেট বলা হয়।

সাবমেরিন ফাইবার কে কাজে লাগিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেটকে দিয়ে কাজ করা হয়। ক্রমান্বয়ে প্রযুক্তির উন্নয়নে ইন্টারনেটের উন্নতি সাধন হচ্ছে।

সমগ্র বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেটের প্রকটতা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে আবিষ্কৃত হয় এই ইন্টারনেট এখন সমগ্র বিশ্বব্যাপী সকল মানুষ ব্যবহার করছে।

কোয়ান্টাম নির্ভর internet কে ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী আলোচিত নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটেছে। আজ থেকে ১০ বা ২০ অথবা ৫০ বছর আগে ইন্টারনেটের অবস্থা যেমন ছিল বর্তমানে তেমন নয়।

যোগাযোগের উন্নয়নে এবং বিজ্ঞানীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলে এর অনেক উন্নতি সাধন হয়েছে। তেমনি ভবিষ্যতে এর উন্নয়ন মাত্রা আরো উন্নয়নে  যাবে। সময়ের ক্রমান্বয়ে ভবিষ্যতে এটি এক মহা শক্তি ইন্টারনেট হিসেবে সকলের জীবনে উন্নয়ন সাধিত করবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *