ইন্টারনেটের জনক কে – এই ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে?
ইন্টারনেটের জনক: আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারী এই বিজ্ঞানী কে ইন্টারনেটের জনক বলে অভিহিত করা হয়েছে।
ইন্টারনেটের জনক কে
১৯৪৩ সালের ২৩ জুন আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারী একজন বিখ্যাত ব্যাক্তি হলেন ভিন্ট সার্ফ।
আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারী এই বিজ্ঞানী কে ইন্টারনেটের জনক বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এ ব্যক্তিটিকে বর্তমান সময়ের আধুনিক ইন্টারনেটের জনক বলা হয়।
পরবর্তী সময়ে এই বিজ্ঞানী কে ইন্টারনেটের জনক হিসেবে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে অর্থাৎ উপাধি দেয়া হয়েছে। ভিন্ট শার্ফ এর উপাধি তিনি রবার্ট কানের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলেন।
ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ কিরূপ হবে?
বর্তমান সময়ের প্রতিটি মানুষের ইন্টারনেটের সাথে কোন না কোন ভাবে যুক্ত রয়েছে।
দিনে সকালটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে শুরু হয় এবং ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত ইন্টারনেটের বিভিন্ন কার্যসম্পাদন করে থাকে।
তোমার সময়ে প্রতিটি মানুষের জীবনকে উন্নয়নের এক নতুন অগ্র দ্বারা রূপ দিয়েছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ আসলে ঠিক কেমন হবে?
বিভিন্ন বিজ্ঞানীগণের ধারণা যে প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে ইন্টারনেটের ব্যবহার বর্ধমানের তুলনায় ভবিষ্যতে আরও বিপুল হারে বেড়ে যাবে।
মানে যতটুকু ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় তার থেকে আরও অনেক গুন বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হবে এবং পাশাপাশি ইন্টারনেট সমগ্র কাজে মানুষকে সাহায্য করবে।
বর্তমান সময় যেমন ইন্টারনেট ছাড়া একটি দিনও কল্পনা করা যায় না ভবিষ্যৎ হবে তার চেয়েও আরো অনেক বেশি প্রকটতা।
বর্ধমান সময়ে মানুষ প্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাকে বিভিন্ন কাজ ও সম্পাদন করে থাকে।
ধারণা করা যায় যে বর্তমানে তুলনায় ভবিষ্যতে এমন একটা দিন আসবে যখন মানুষজন বাড়ির বাইরে বা কোথাও যাওয়ার কোন প্রয়োজন হবে না সব কাজকর্মই সবাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারবে।
সেদিন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থাৎ এরকম একটি প্রযুক্তি হয়তো হবে যে মানুষের মুখে কথা বলার সাথে সাথে ইন্টারনেট তার সকল আদেশ মেনে সকল কাজ সম্পন্ন করবে।
আরো পড়ুন: স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে
নেটের এক অনন্য উদাহরণ হল প্রযুক্তির উদ্ভাবনার ফলে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন টেলিভিশনে মানুষরূপী রোবটের মাধ্যমে পত্রপত্রিকার বিভিন্ন খবরাখবর পড়া হচ্ছে এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহার করে করা হয়ে আসছে।
অর্থাৎ ইন্টারনেটের চাহিদা এত বেড়ে যাবে য,, ভবিষ্যতে মানুষের প্রতিদিন ইন্টারনেটে সমন্বয়ে সুন্দর ও আধুনিকায়ন হয়ে উঠবে।