হৃদরোগ কি? হৃদরোগ কেন হয়
হৃদরোগ কি: হৃদপিন্ডের রক্ত প্রবাহিত সম্পর্কিত রোগ কে হৃদরোগ বলা হয়। হৃদপিন্ডে জটিল পিসি সমূহের ফলে অর্থাৎ কার্যকরী পেয়েছি সমূহের জটিলতার ফলে হৃদরোগ সৃষ্টি হয়। আমরা জানি হৃদপিণ্ড মানুষের সারা দেহে রক্ত প্রবাহ সঞ্চালিত করে।
হৃদপিন্ডের মাধ্যমে রক্ত যখন সারা দেহে সঠিকভাবে প্রবাহিত হতে পারে না অর্থাৎ কার্যক্রম বিনষ্ট হয় তখন তাকে হৃদরোগ বলা হয়। বিভিন্ন কারণে হৃদরোগ হতে পারে।
হৃদপিন্ডের পেশিগুলো সংকোচন প্রসারণের সময় যদি পেশী সমূহের মধ্যে ব্লক সৃষ্টি হয় ফলে পেশী সমূহ চিকন হয়ে যায় এরকম অবস্থায় হৃদরোগ হয়ে থাকে। সর্বোপরি হৃদপিন্ডের কার্যকারিতার বিভিন্ন সমস্যাকে হৃদরোগ বলা হয়।
হৃদরোগ কেন হয়?
মানব দেহের প্রতিটি কোষীয় রক্ত সরবরাহ করার জন্য প্রতি মিনিটে হৃদপিন্ডের পেশী সমূহ ৬০ থেকে ১০০ বার পর্যন্ত সংকোচন এবং প্রসারণ হয়।
আবার হৃদপিণ্ড পাম্পের মাধ্যমে দেহের অবিশুদ্ধ রক্ত কে বিশুদ্ধ করে দেহের প্রতিটি অংশে পৌঁছে পরীরকে সুস্থ করার কাজে ব্যবহার করে।
যদি এ সকল রক্ত সরবরাহ রক্ত উৎপাদন ইত্যাদি কাজে কোন ধরনের সমস্যা হয় তাহলে তাকে হৃদরোগ বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের কাজের ফলে এর রোগ হতে পারে।
ক্ষেত্রে মানুষের বয়স বাড়ার সাথে হৃদরোগ সম্পর্কিত অর্থাৎ বয়স বাড়ার ফলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
হৃদরোগটি মহিলাদের কম হয় তাদের চেয়ে তুলনামূলকভাবে পুরুষদের ক্ষেত্রে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
বাবা-মায়ের যদি হৃদরোগে আক্রান্ত এ ধরনের কোন সমস্যা থাকে তাহলে সন্তানদের মধ্যে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
অনেক ক্ষেত্রে ধূমপানের ফলে অথবা পরিবারের খাদ্যের অভ্যাস সমূহের বিঘ্নতার কারণে এরূপ হতে পারে।
অনেক ক্ষেত্রে অনেকের উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা থেকে থাকে যার ফলে করু নারীর এই সমস্যাটি দেখা দেয়। শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় লোকদের ক্ষেত্রে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে
অলসতার কারণে শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট এবং চর্বির কারণে চর্বি সমূহ রক্ত সরবরাহকারী জালিকা নাল গুলোকে চিকন করে ফেলে ফলে যথাযথভাবে রক্ত সরবরাহ হতে পারে না।
- নির্দিষ্ট কারণগুলো ছাড়াও আরো অনেক কারণ রয়েছে।
- বিভিন্ন ধরনের কারণে এই সমস্যাটি মানুষের হয়ে থাকে।
- একজন মানুষের সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকার জন্য হার্ড এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।
- তাই সকলের উচিত হার্টের যত্ন নেওয়া।