মোবাইল ফোনের ব্যবহার শিক্ষার্থীদের বিপথগামী করছে
মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকসমূহ: মানুষের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন একটি প্রয়োজনীয় জিনিস। মানুষের সাথে বিভিন্ন যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে তথা বৈশ্বিক উন্নয়নে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর সাথে এটি বিশ্বায়নের সকল মানুষের সাথে সম্পর্কীত।
মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকসমূহ
তবে এই মোবাইল ফোনের ভালো দিক এর পাশাপাশি অনেকগুলো খারাপ দিক রয়েছে। মোবাইল ফোনের খারাপ দিকগুলো অবলম্বন করার ফলে শিক্ষাজীবনে ব্যাপক হয় ক্ষতি সাধন হচ্ছে
১. বর্তমান সময় শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন শিক্ষাদান এক অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে,, তবে শিক্ষার্থীরা এর খারাপ দিকগুলো অবলম্বন করছি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্নভাবে খারাপ কাজ সমূহের মধ্যে জড়িয়ে পড়ছি।
অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ফেক মানুষজনদের সাথে পরিচিত লাভ করছে এবং নিজেদের সময় নষ্ট করছি।
যে মোবাইল ফোনটি মানুষের উপকারে তৈরি করা হয়েছিল ক্রমান হয়ে সেটি শিক্ষার্থীদের খারাপ এবং অপ্রয়োজনীয় দিকে যাচ্ছে। সাইবার ক্রাইম এর মত খারাপ কাজগুলোতে শিক্ষার্থীরা জড়িয়ে পড়ছে।
মোবাইল ফোন বর্তমানে শিক্ষার্থীদের সময় নষ্ট করা এবং পড়াশোনার পাশাপাশি এদিকে সু ব্যবহার না করে টিকা তেরা অনলাইনের প্রতি অনেক বেশি আকারে আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে।।
অনলাইনে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করছে এবং অনেক গভীর সম্পর্কে পর্যন্ত জড়িয়ে পড়ছে। শিক্ষনীয় সাইটগুলোতে ব্যবহার না করে বরং কপিরাইট বিভিন্ন খারাপ কার্যকর্মে জড়িয়ে পড়ছে।
অপ্রয়োজনে অধিক সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি নিচ্ছে। মানুষের শরীরে ক্ষতিকর হার্মফুল রিএকশন তৈরি হচ্ছে।,,,
শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া,,,,,
হাতে ও আঙুলে ব্যথা,,,,
ঘাড়ে ব্যাথ্যা,,,
সঠিকভাবে গুম না হওয়ার,,
চোখে কম দেখা,,
পড়ালেখা সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা,,,,,
নেমোফেবিয়া,,,
চোখের নিচে কালো ঝাঁপ পড়া ইত্যাদি।
এ ধরনের রূপ ছাড়া শিক্ষার্থীরা মানসিক বিভিন্ন রোগে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে।
শিক্ষার্থীদের এ সকল বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ায় তাদের
পড়ালেখা থেকে মনোযোগ কমে আসছে।
অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন ধরনের অনলাইন ভিত্তিক গেমস এর মাধ্যমে আসক্ত হয়ে পড়ে যাওয়ায় পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারছে না বরং বিরক্তিকর হয়ে উঠেছে। শিক্ষার্থীদের এ সকল দিক বিবেচনা করে মোবাইল ফোন যত কম ব্যবহার করা যায় তত বেশি ভালো।