মাতৃভাষা কাকে বলে? মাতৃভাষা শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আমাদের ওয়েব সাইটের শিক্ষক সম্পর্কে প্রতিদিন আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। যদি মাতৃভাষা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে উক্ত পোস্টে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের কে জানানো হবে —
→মাতৃভাষা কাকে বলে?
→মাতৃভাষা ভূমিকা,,
→মাতৃভাষার গুরুত্ব,,
→মাতৃভাষা শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
→বাংলা ভাষা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
→মাতৃভাষা সম্পর্কে ১০টি বাক্য,,
→মাতৃভাষা সম্পর্কে ৫টি বাক্য,,,
ইত্যাদির বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানাচ্ছি।
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ তাদের নিজস্ব মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য নিজস্ব মাতৃভাষায় কথা বলে। এজন্য প্রতিটি মানুষের কাছে তাদের নিজস্ব মাতৃভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে।
কেননা একজন মানুষ পরিপূর্ণভাবে নিজের মাতৃভাষা সম্পর্কে জানার মাধ্যমে মাতৃভাষা ব্যবহার করে মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করতে পারে। এজন্য বাংলা ভাষাভাষী মানুষের জন্য মাতৃভাষা অর্থাৎ বাংলা ভাষা সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
মাতৃভাষা কাকে বলে
মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করতে প্রধানত যে ভাষা ব্যবহার করে, সেটা হল মাতৃভাষা। মায়ের কাছে শেখা গিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন— ভাষাতেই নিজস্ব পরিমণ্ডলে মানুষ জ্ঞান, শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন করে। আমাদের শিক্ষাজীবনে মাতৃভাষার গুরুত্ব বোঝাতে
‘কোনো শিক্ষাকে স্থায়ী করিতে হইলে, গভীর করিতে হইলে, ব্যাপক করিতে হইলে তাহাকে চিরপরিচিত মাতৃভাষায় বিগলিত করিয়া দিতে হয়।
মাতৃভাষা ভূমিকা
বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে তিন হাজারের অধিক ভাষা প্রচলিত আছে। তার মধ্যে বাংলা একটি ভাষা। বাংলাদেশের অধিবাসীদের মাতৃভাষা বাংলা।
শিশুকাল থেকে মায়ের মুখে মুখে শুনে সহজাতভাবে মানুষ যে ভাষায় কথা বলে, তাকে বলা হয় মাতৃভাষা কিংবা মায়ের ভাষা বা প্রথম ভাষা। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিবেচনা করলে বাংলা ভাষা হল পৃথিবীর চতুর্থ মাতৃভাষা।
সাধারণত আমরা বাংলাদেশের অধিবাসী। এজন্য আমাদের মুখের ভাষা হল বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের মানুষ যে ভাষায় কথা বলে মনের ভাব প্রকাশ করে তাকে বাংলাদেশের মানুষের মাতৃ ভাষা বলে।
মাতৃভাষার গুরুত্ব
মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি- এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ আমাদের ব্যক্তি, সমাজ তথা জাতীয় জীবনে খুবই তাৎপর্য বহন করে । এই ধরার সুন্দর-সুশীতল স্পর্শ দেওয়ার জন্যই মমতাময়ী মা সন্তানের জন্ম দেন।
মায়ের অকৃত্রিম আদর-স্নেহ ও ভালবাসায় বেড়ে উঠতে থাকে নবজাতক। একদিন সেই শিশুটি আধো বুলি ছেড়ে ‘মা’ উচ্চারণ করতে থাকে। মায়ের কাছ থেকে শেখা ভাষাতেই সে কথা বলতে শুরু করে। মা ও মাতৃভাষার এমন সেতুবন্ধন প্রতিটি মানুষেরই তার জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।
আর সেই মায়ের সংস্পর্শেই আলো-বাতাস, প্রকৃতি তথা চারপাশের সবকিছুর সাথে গড়ে ওঠে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। যেহেতু জন্মের পর সে সর্বপ্রথম এই ভূমিকেই চিনতে পারে। এজন্য মা, মাতৃভাষার মতো মাতৃভূমিও তার জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
মাতৃভাষা শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
মাতৃভাষা শেখার মূল উদ্দেশ্য হল নিজের ভাষাকে নিজের মায়ের ভাষাকে সঠিকভাবে জানা। মা থেকেই মাতৃভাষা, আর সেই মাতৃভাষার প্রতি হৃদয়ের গভীর আকুতি থেকেই মাতৃভূমির প্রতি মমত্ববোধ জেগে ওঠে।
তাই মায়ের উপর আঘাত আসলে সন্তান যেমন চুপ থাকে না, তেমনি মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির উপর আঘাত নেমে আসলেও সন্তানেরা মৃত্যুঞ্জয়ী সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
১৯৫২, ১৯৭১ সালগুলো সেই সংগ্রামেরই প্রতীক হয়ে আছে। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে মাতৃভাষার মর্যাদা যেমন রক্ষিত হয়েছিল, তেমন ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের দিয়ে বাংলাদেশ পেয়েছিল স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ।
মাতৃভাষা সম্পর্কে ১০টি বাক্য
মাতৃভাষা সম্পর্কে দশটি বাক্য নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. যেকোনো জাতির কাছে প্রিয় ভাষা হলো তাদের মাতৃভাষা।
২. আর সেই মাতৃভাষার উপর যদি নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে তার মতো অপমান ও আঘাতের আর দ্বিতীয় উদাহরণ থাকতে পারে না।
৩. এমনটিই ঘটেছিল ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে।
৪. তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মুখের ভাষা তথা মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও এই বাংলাকে পরিত্যাগ করে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী জোরপূর্বক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়।
৫. কিন্তু বাংলার তথা তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের তরুণ ছাত্রসমাজ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রাখতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়েছিল।
৬. সৃষ্টি হয় এক তাৎপর্যপূর্ণ দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারি।
৭. শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর যেমন দিনে দিনে বেড়ে ওঠে, তেমনি পৃথিবীর আলো-বাতাস, তাপের সংস্পর্শে লালিত হয়।
৮. তাই মাতৃভূমিকে মায়ের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
৯. কবি গোবিন্দদাসের কাব্যে এভাবেই ফুটে উঠেছে— ‘জননী গো জন্মভূমি তোমারে পবন/দিতেছে জীবন মোরে নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে। সুন্দর শশাঙ্ক মুখ, উজ্জ্বল তপন,/হেরেছি প্রথমে আমি তোমারি আকাশে।
১০. মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি একই সূত্রে গাঁথা। ব্যক্তিজীবন তথা জাতীয় জীবনে এদের গুরুত্ব অপরিসীম, ঋণ অপরিশোধ্য।
সুপ্রিয় পাটবৃন্দ আমাদের ওয়েবসাইটের শিক্ষক মাতৃভাষা সম্পর্কিত উক্ত পোস্টে আপনাদেরকে স্বাগতম। আমাদের উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে —
→মাতৃভাষা কাকে বলে?
→মাতৃভাষা ভূমিকা,,
→মাতৃভাষার গুরুত্ব,,
→মাতৃভাষা শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
→বাংলা ভাষা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
→মাতৃভাষা সম্পর্কে ১০টি বাক্য,,
→মাতৃভাষা সম্পর্কে ৫টি বাক্য,,,
ইত্যাদির বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানাচ্ছি।
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ তাদের নিজস্ব মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য নিজস্ব মাতৃভাষায় কথা বলে। এজন্য প্রতিটি মানুষের কাছে তাদের নিজস্ব মাতৃভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য রয়েছে।
কেননা একজন মানুষ পরিপূর্ণভাবে নিজের মাতৃভাষা সম্পর্কে জানার মাধ্যমে মাতৃভাষা ব্যবহার করে মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করতে পারে। এজন্য বাংলা ভাষাভাষী মানুষের জন্য মাতৃভাষা অর্থাৎ বাংলা ভাষা সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
মাতৃভাষা কাকে বলে
মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করতে প্রধানত যে ভাষা ব্যবহার করে, সেটা হল মাতৃভাষা। মায়ের কাছে শেখা গিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন— ভাষাতেই নিজস্ব পরিমণ্ডলে মানুষ জ্ঞান, শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন করে। আমাদের শিক্ষাজীবনে মাতৃভাষার গুরুত্ব বোঝাতে
‘কোনো শিক্ষাকে স্থায়ী করিতে হইলে, গভীর করিতে হইলে, ব্যাপক করিতে হইলে তাহাকে চিরপরিচিত মাতৃভাষায় বিগলিত করিয়া দিতে হয়।
মাতৃভাষা ভূমিকা
বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে তিন হাজারের অধিক ভাষা প্রচলিত আছে। তার মধ্যে বাংলা একটি ভাষা। বাংলাদেশের অধিবাসীদের মাতৃভাষা বাংলা।
শিশুকাল থেকে মায়ের মুখে মুখে শুনে সহজাতভাবে মানুষ যে ভাষায় কথা বলে, তাকে বলা হয় মাতৃভাষা কিংবা মায়ের ভাষা বা প্রথম ভাষা। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিবেচনা করলে বাংলা ভাষা হল পৃথিবীর চতুর্থ মাতৃভাষা।
সাধারণত আমরা বাংলাদেশের অধিবাসী। এজন্য আমাদের মুখের ভাষা হল বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের মানুষ যে ভাষায় কথা বলে মনের ভাব প্রকাশ করে তাকে বাংলাদেশের মানুষের মাতৃ ভাষা বলে।
মাতৃভাষার গুরুত্ব
মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি- এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ আমাদের ব্যক্তি, সমাজ তথা জাতীয় জীবনে খুবই তাৎপর্য বহন করে । এই ধরার সুন্দর-সুশীতল স্পর্শ দেওয়ার জন্যই মমতাময়ী মা সন্তানের জন্ম দেন।
মায়ের অকৃত্রিম আদর-স্নেহ ও ভালবাসায় বেড়ে উঠতে থাকে নবজাতক। একদিন সেই শিশুটি আধো বুলি ছেড়ে ‘মা’ উচ্চারণ করতে থাকে। মায়ের কাছ থেকে শেখা ভাষাতেই সে কথা বলতে শুরু করে। মা ও মাতৃভাষার এমন সেতুবন্ধন প্রতিটি মানুষেরই তার জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।
আর সেই মায়ের সংস্পর্শেই আলো-বাতাস, প্রকৃতি তথা চারপাশের সবকিছুর সাথে গড়ে ওঠে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। যেহেতু জন্মের পর সে সর্বপ্রথম এই ভূমিকেই চিনতে পারে। এজন্য মা, মাতৃভাষার মতো মাতৃভূমিও তার জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
মাতৃভাষা শিক্ষার উদ্দেশ্য কি?
মাতৃভাষা শেখার মূল উদ্দেশ্য হল নিজের ভাষাকে নিজের মায়ের ভাষাকে সঠিকভাবে জানা। মা থেকেই মাতৃভাষা, আর সেই মাতৃভাষার প্রতি হৃদয়ের গভীর আকুতি থেকেই মাতৃভূমির প্রতি মমত্ববোধ জেগে ওঠে।
তাই মায়ের উপর আঘাত আসলে সন্তান যেমন চুপ থাকে না, তেমনি মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির উপর আঘাত নেমে আসলেও সন্তানেরা মৃত্যুঞ্জয়ী সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
১৯৫২, ১৯৭১ সালগুলো সেই সংগ্রামেরই প্রতীক হয়ে আছে। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে মাতৃভাষার মর্যাদা যেমন রক্ষিত হয়েছিল, তেমন ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের দিয়ে বাংলাদেশ পেয়েছিল স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ।
মাতৃভাষা সম্পর্কে ১০টি বাক্য
মাতৃভাষা সম্পর্কে দশটি বাক্য নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. যেকোনো জাতির কাছে প্রিয় ভাষা হলো তাদের মাতৃভাষা।
২. আর সেই মাতৃভাষার উপর যদি নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে তার মতো অপমান ও আঘাতের আর দ্বিতীয় উদাহরণ থাকতে পারে না।
৩. এমনটিই ঘটেছিল ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে।
৪. তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মুখের ভাষা তথা মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও এই বাংলাকে পরিত্যাগ করে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী জোরপূর্বক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়।
৫. কিন্তু বাংলার তথা তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের তরুণ ছাত্রসমাজ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রাখতে বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়েছিল।
৬. সৃষ্টি হয় এক তাৎপর্যপূর্ণ দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারি।
৭. শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর যেমন দিনে দিনে বেড়ে ওঠে, তেমনি পৃথিবীর আলো-বাতাস, তাপের সংস্পর্শে লালিত হয়।
৮. তাই মাতৃভূমিকে মায়ের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
৯. কবি গোবিন্দদাসের কাব্যে এভাবেই ফুটে উঠেছে— ‘জননী গো জন্মভূমি তোমারে পবন/দিতেছে জীবন মোরে নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে। সুন্দর শশাঙ্ক মুখ, উজ্জ্বল তপন,/হেরেছি প্রথমে আমি তোমারি আকাশে।
১০. মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি একই সূত্রে গাঁথা। ব্যক্তিজীবন তথা জাতীয় জীবনে এদের গুরুত্ব অপরিসীম, ঋণ অপরিশোধ্য।
মাতৃভাষা সম্পর্কে ৫টি বাক্য
মাতৃভাষা সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য হলো:-
১. সত্যিকারের প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও ভাষা প্রেমিক মানুষের জন্য নিজের মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির প্রতি অগাধ মামত্ববোধ রয়েছে।
২. একজন সুনাগরিক ও সৎ মানুষ হিসেবে তাই প্রত্যেকেরই ব্রত হওয়া উচিত মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখা ।
৩.মাতৃভাষায় প্রতিটি মানুষ তার নিজের বাসার ব্যবহারের মাধ্যমে প্রয়োজন অনুযায়ী কথা বলে।
৪. মাতৃভাষা ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের মানুষই পরিপূর্ণভাবে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে না।
৫. মানুষের জীবনধারণের ক্ষেত্রে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস যেমন স্বাভাবিক ও অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ঠিক তেমনি মানুষের মনের ভাব বিনিময়ের জন্য এবং পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ভাষা অর্থাৎ মাতৃভাষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ভাষা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করার মাধ্যমে জানিয়েছি।
আশা করি,, আপনারা মাতৃভাষা সম্পর্কিত যে সকল তথ্য জানতে চেয়েছেন তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন।
মাতৃভাষা সম্পর্কে ৫টি বাক্য
মাতৃভাষা সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য হলো:-
১. সত্যিকারের প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও ভাষা প্রেমিক মানুষের জন্য নিজের মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির প্রতি অগাধ মামত্ববোধ রয়েছে।
২. একজন সুনাগরিক ও সৎ মানুষ হিসেবে তাই প্রত্যেকেরই ব্রত হওয়া উচিত মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখা ।
৩.মাতৃভাষায় প্রতিটি মানুষ তার নিজের বাসার ব্যবহারের মাধ্যমে প্রয়োজন অনুযায়ী কথা বলে।
৪. মাতৃভাষা ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের মানুষই পরিপূর্ণভাবে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে না।
৫. মানুষের জীবনধারণের ক্ষেত্রে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস যেমন স্বাভাবিক ও অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ঠিক তেমনি মানুষের মনের ভাব বিনিময়ের জন্য এবং পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ভাষা অর্থাৎ মাতৃভাষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ভাষা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করার মাধ্যমে জানিয়েছি।
আশা করি,, আপনারা মাতৃভাষা সম্পর্কিত যে সকল তথ্য জানতে চেয়েছেন তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন।