বাংলাদেশ ভিসা সাউথ আফ্রিকা লাইভ

দেশে এবং দেশের বাইরে যে যেখান থেকে আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পোস্ট করতেছেন সকলকে আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ হতে স্বাগতম জানাচ্ছি আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আপনাদের দোয়া আল্লাহ তায়ালার রহমতে আমরা ভালো আছি। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে যেসব বিষয়গুলো কথা বলব সেগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার টুরিস্ট

যেহেতু বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় কোন embassy নেই সেতু আপনাকে দক্ষিণ আফ্রিকার ভিসা নিতে হলে অবশ্যই ইন্ডিয়া থেকে নিতে হবে। 

আপনি কিভাবে নিবেন আপনাকে সরাসরি ইন্টারভিউ ফেস করতে হবে কিনা বা থার্ড পার্টিকে আরো সাহায্য নিতে হবে।  

এবং ভিসার খরচ কেমন আসবে আপনি থার্ড পার্টি যদি কারো সাপোর্ট নিতে চান তাহলে সে সাপোর্ট নেওয়ার জন্য আপনার কত টাকা খরচ হবে। 

বা ব্যাংকে কত টাকা থাকলে আপনি দক্ষিণ আফ্রিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কতগুলো দেশ ভ্রমণ করা থাকলে আপনি সাউথ আফ্রিকার টুরিস্ট ভিসা পেতে পারবেন। 

বাংলাদেশের জন্য অনেক ক্যাটাগরি ওপেন রয়েছে যেটাকে শর্ট ট্রান্সলেট ক্যাটাগরি বলা হয়।

আরেকটা হচ্ছে লং টার্ম মেডিকেল ভিসা এটা হচ্ছে এক ধরনের মেডিকেল ভিসার মত লং টার্ম রিলেশন ভিসা লং টার্ম বিজনেস ভিসা। 

আরো বিভিন্ন ধরনের ভিসার ক্যাটাগরি ওপেন রয়েছে আপনি চাইলে যে কোন ক্যাটাগরি ধরে সাউথ আফ্রিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

এবং ভিসা নিয়ে সাউথ আফ্রিকা যেতে পারেন।আমাদের এই পোস্টটা আমার দক্ষিণ আফ্রিকার টুরিস্ট ভিসা নিয়ে কথা বলব আপনি টুরি ভিসাটি কিভাবে আবেদন করবেন।

কিভাবে আপনি ভিসা দিতে পারেন সেটা নিয়ে এখানে কথা বলব দক্ষিণ আফ্রিকা টুরিস্ট নিতে গেলে আপনাকে নিশ্চয়ই তো হবে। 

কি লাগবে যখন আপনি একটি ভিসার জন্য রিগার্ডিং এন্ট্রি করবেন তখন হচ্ছে আপনাকে প্রোপার ডকুমেন্টস সাবমিশন করতে হবে আপনাকে অবশ্যই। 

যদি আপনি প্রোপার ডকুমেন্ট সাজেশন না করতে পারেন অবশ্য অনেক সময় ভিসা রিজেক্ট হতে পারে বাড়ি ফিউজ হতে পারে। পাসপোর্ট থাকতে হবে যে পাসপোর্ট এর মেয়াদ মিনিমাম ভালো ৬ মাস থাকতে হবে।

টুরিস্ট ভিসা দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে

এখানে একটি তিন মাসের ভিসা নেওয়া যায় এবং এক মাসের ভিসা নেওয়া যায়

আপনি যদি তিন মাসের ভিসা নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাস রাখতে হবে এবং এক মাসের ভিসা নিতে গেলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ দুই হাতে তিন মাস থাকতে হবে

সবচেয়ে ভালো হয় আপনি তিন মাসের ভিসা আপনার তিন মাসের ভিসায় যে খরচ আসবে এক মাসের বিশ্বাস সেই খরচ দিয়ে আসবে। আপনার পাসপোর্টে অবশ্যই একলির জন্য দুইটা পেজ ফাঁকা থাকে আবেদন করার আগে সেই জিনিসটিও খেয়াল রাখতে হবে।

আপনার পাসপোর্টটি যদি আগের পুরানা পাসপোর্ট থাকে তাহলে নতুন পাসওয়ার্ড পুরানো পাসপোর্ট একসাথে সাবমিশন করবেন।

আপনার শব্দ তোলা দুই কপি সাইজের ছবি দিতে হবে। আরেকটি জিনিস মাথায় রাখবেন আপনি যখন ছবি তুলবেন তখন কোন সানগ্লাস বাক মাথা দিয়ে ছবি তুলবেন না অবশ্যই আপনার কান গুলো স্পষ্ট ভাবে দেখা যেতে হবে।

আপনি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করে ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করবেন। আবার আপনার হাতের লেখা ভালো হলে আপনি হ্যান্ড রাইটিং করে দিতে পারেন আবার আপনি কম্পিউটারে টাইপ করেও দিতে পারেন।

আর আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করে থাকেন তাহলে কোন সমস্যা নাই এই ভিসা এজেন্সি ফর্মটা তারাই পূরণ করে দিবে।

একটা কামন লেটার দিতে হবে কামন লেটারে অবশ্যই ইমপ্রুভ করতে হবে আপনি কি কারনে সাউথ আফ্রিকা ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন বা সাউথ আফ্রিকার ভিস্তা নিয়ে সাউথ আফ্রিকা যেতে চাচ্ছেন। সে বিষয়টা আপনাকে অবশ্যই বিস্তারিত উল্লেখ করতে হবে।

আপনার নাম কন্টাক নাম্বার ঠিকানা এ বিষয়গুলো অবশ্যই আপনাকে ফর্মের ভিতরে উল্লেখ করতে হবে। আর কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করলে অবশ্যই তারা আপনাকে প্রোপার এই গাইডলাইন টা দিয়ে দিবে।

আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড কি দিতে হবে আপনি যে বাংলাদেশের নাগরিক সেজন্য তার প্রমাণের জন্য  আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডটি লাগবে। আর যদি কোন কারনে ন্যাশনাল আইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন পাঠিয়ে দিতে পারবেন।

রেজিস্ট্রেশন লেটার লাগবে আপনি যদি কোন কোম্পানির কাজে যান তাহলে সে কোম্পানি থেকে আপনাকে একটা রেজিস্ট্রেশন লেটার সংগ্রহ করতে হবে এবং সেই রেজিস্ট্রেশন লেটার টি একটি জমা দিতে হবে।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট সাউথ আফ্রিকা থেকে বাংলাদেশের ডিস্টেন্সটা অনেক বেশি সেক্ষেত্রে আপনার bing statement অন্তত ছয় থেকে চার লাখ টাকা লাগবে বা 4 লাখ টাকা দেখাতে হবে। 

সাথে যদি আপনার ফ্যামিলির এবং আপনার স্ত্রী বা আপনার বাচ্চা আপনার সাথে ইমপ্রুভ করে তাহলে আপনি আরো দেড় লাখ 1.5 লাখ করে তিন লাখ টাকা ইমপ্রুভ করবেন। তিনজন মেম্বার হলে আপনি ৮ লক্ষ টাকার স্ট্যাম্পিয়নসহ করবেন।

পুলিশ ভেরিফিকেশন বা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স অবশ্যই আপনাকে পুলিশকে আরে জমা দিতে হবে সেটা আপনার জেলা থেকে বা আপনার থানা থেকে করা হবে।

আপডাউন এয়ার টিকিটের একটা বুকিং পেপার আপনাকে দিতে হবে আপনি আসলে কতদিন থাকবেন কতদিন পর চলে আসবেন এর একটি পেপার আপনাকে জমা দিতে হবে।

আপনার প্রফেশন অনুযায়ী আপনাকে আরো কিছু কাগজ প্রোভাইড করতে হবে আপনি যদি বিজনেসম্যান হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে দিতে হবে অবশ্যই রিনিউ করার ট্রেড লাইসেন্স দিতে লাগবে।

আবার আপনি যদি কোথাও জব করে থাকেন তাহলে সেখানকার ভিজিটিং কার্ডে অবশ্যই আপনাকে জমা দিতে লাগবে।

আর আপনি স্টুডেন্ট হলে আপনাকে স্টুডেন্টের আইডি কার্ড জমা দিতে হবে।

দক্ষিণ আফ্রিকার ভিসা প্রসেসিং হতে কত দিন সময় নেই

সাধারণত দুই থেকে তিনটি ওয়ার্কিং ড্রেস এর মত টাইম লাগতে পারে তবে অফিসিয়ালি সেটা 5 থেকে 10 দিনের মতো সময় লাগে।

আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে করবেন সে এজেন্সি আপনার সব কাগজপত্র নিয়ে এসে আবার ইন্ডিয়ার এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে আপনার কাগজ পত্রগুলো।

 সেখানে পাঠাবে তারপর সেখান থেকে তারা দক্ষিণ আফ্রিকার এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবে তখন আপনার ভিসা প্রসেসিং এর কাজ সম্পন্ন হবে।